দ্য ট্রুথস উই হোল্ড (হার্ডকভার)
দ্য ট্রুথস উই হোল্ড (হার্ডকভার)
৳ ৪৪০   ৳ ৩৭৪
১৫% ছাড়
1 টি Stock এ আছে
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের পর থেকে জাতি হিসেবে আমেরিকা ধারণ করে আসছে নিজস্ব মূল্যবোধ ও আদর্শ। যে মূল্যবোধগুলো আমেরিকাকে ঐক্যবদ্ধ করে, যে সত্য আমেরিকানদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিফলিত, সেটিই উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান বিশ্বের অন্যতম অনুপ্রেরণাদায়ী নেতা কমলা হ্যারিসের ‘দ্য ট্রুথস উই হোল্ড- অ্যান আমেরিকান জার্নি’ বইটাতে।
অভিবাসী পরিবারের সন্তান হিসেবে তিনি বড় হয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে। এমন একটা কমিউনিটিতে তিনি বেড়ে উঠেছিলেন, যারা খুব গভীরভাবে ধারণ ও লালন করে সামাজিক ন্যায়বিচারকে। অল্প বয়স থেকেই সবসময় ন্যায়বিচারের জন্য নিজেকে নিবেদিত রেখেছিলেন কমলা। আইনের স্কুলে একজন প্রসিকিউটর ও পরে ডিসট্রিক্ট অ্যাটর্নি হিসেবে কর্মরত হওয়ার পর নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আমেরিকান আইন প্রয়োগকারী ব্যস্থার অন্যতম প্রধান পরিবর্তনের প্রতিনিধি হিসেবে। এরপর ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল হওয়ার পর নিপীড়িত ও বঞ্চিতদের কন্ঠস্বরে পরিণত হয়েছিলেন। ফোরক্লোজার ক্রাইসিসের সময় ব্যাংকগুলোকে শক্ত হাতে মোকাবেলা করেছিলেন; ক্যালিফোর্নিয়ার কর্মজীবী পরিবারগুলোর পক্ষে জিতেছিলেন ঐতিহাসিক সেটেলমেন্ট। প্রতিটি আমেরিকানের অধিকার প্রাপ্তির ও সমতাসূচক সমাজ গড়ার যে ঘোষণা রয়েছে আমেরিকার সংবিধানে, সেই সত্যকেই নিজের ভিতরে ধারণে সবসসময় সচেষ্ট ছিলেন কমলা।
যেমন, একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন অপরাধীদের মনস্তত্ত্ব বিশ্লেষণ ও তাদেরকে সুন্দর জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে আসার অভিপ্রায়ে। অপরাধের প্রতি ‘কঠিন’ বা ‘নরম’ হওয়া নয়, বরং ‘স্মার্ট’ হওয়াটাই তার মন্ত্র। এখানে স্মার্ট হওয়ার অর্থ হচ্ছে, সেই সত্যগুলো বোঝা যা জাতি হিসেবে আমেরিকানদের আরও উন্নত জায়গায় নিয়ে যাবে এবং সেই সত্যকে সমর্থন করা হবে সর্বশক্তি দিয়ে।
রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের সিঁড়ি বেয়ে ধীরে ধীরে উপরে উঠেছেন কমলা হ্যারিস। একসময় হয়েছেন মার্কিন সিনেটের সদস্য। আমেরিকার অস্তিত্বের সাথে জড়িত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করেছেন, যার মধ্যে ছিল স্বাস্থ্য সেবা থেকে অভিবাসন, জাতীয় নিরাপত্তা থেকে ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের মত ইস্যু।
কমলা হ্যারিসের ‘দ্য ট্রুথস উই হোল্ড-অ্যান আমেরিকান জার্নি’ বইটি তার নিজ জীবন, চিন্তা ও আদর্শের প্রতিচ্ছবি। সমস্যা-সমাধান, সঙ্কট ব্যবস্থাপনা, চ্যালেঞ্জিং সময়ে নেতৃত্ব-পদ্ধতিসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয়েছে এই বইয়ে। এর পাশাপাশি বর্ণিত হয়েছে তার নিজ জীবনের নানান গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো। আমেরিকান সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে আগ্রহী সবাই এই বইটিতে খুঁজে পাবেন একজন দারুণ অনুপ্রেরণাদায়ী ও কর্মোদ্যমী মানুষকে।

Title : দ্য ট্রুথস উই হোল্ড
Author : কমালা হ্যারিস
Translator : শেহজাদ আমান
Publisher : অন্যধারা
ISBN : 9789849582915
Edition : 2021
Number of Pages : 255
Country : Bangladesh
Language : Bengali

কমলা হ্যারিস জন্ম ২০ অক্টোবর, ১৯৬৪ একজন মার্কিন রাজনীতিবিদ, আইনজীবী এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি।[৪] তিনি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির একজন সদস্য। তিনি রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী জো বাইডেনের সাথে ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং উপরাষ্ট্রপতি মাইক পেন্সকে হারিয়েছেন। ২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি তিনি যুক্তরাষ্ট্রের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কনিষ্ঠ সিনেটর হিসাবে ২০১৭ সাল থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় দায়িত্ব পালন করেছেন।

ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করা কমলা হ্যারিস হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, হেস্টিংস কলেজ অফ ল হতে স্নাতক উপাধির অধিকারী। তিনি আল্যামেডা কাউন্টি জেলা অ্যাটর্নি অফিসে তার কর্মজীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে সান ফ্রান্সিসকো অ্যাটর্নি অফিসে ও আরও পরে সিটি অ্যাটর্নি অব ফ্রান্সিসকো অফিসে যোগ দেন। ২০০৩ সালে তিনি সান ফ্রান্সিসকোর অ্যাটর্নি জেনারেল নির্বাচিত হন; ২০১৪ সালে পুনঃনির্বাচিত হন।


তিনি ২০১৬ সালের সিনেট নির্বাচনে লোরেটা সানচেজকে পরাজিত করে বারবারা বক্সারের উত্তরসূরী হন। এর ফলে তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার তৃতীয় মহিলা সেনেটর হওয়ার পাশাপাশি দ্বিতীয় আফ্রিকান-মার্কিন মহিলা এবং প্রথম দক্ষিণ-এশীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনী হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার উচ্চকক্ষ সিনেটে দায়িত্ব পালন করেছেন।সেনেটর হিসাবে তিনি স্বাস্থ্যসেবা সংস্কার, নিয়ন্ত্রিত পদার্থের তফসিল হতে গাঁজা বাতিলকরণ, অনিবন্ধিত অভিবাসীদের নাগরিকত্বের পথ হিসাবে ড্রিম আইন, আগ্নেয়াস্ত্র নিষিদ্ধকরণ এবং প্রগতিশীল কর সংস্কারকে সমর্থন করেছেন। সিনেটের শুনানির সময় ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রতি তার তীক্ষ্ণ প্রশ্নের জন্য তিনি একটি জাতীয় পরিচিতি অর্জন করেন।[৭]

হ্যারিস ২০২০ সালের ডেমোক্রাট দলের প্রেসিডেন্ট মনোনয়নের জন্য অংশ নিয়েছিলেন এবং ৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ এ তার প্রচার শেষ হওয়ার আগে জাতীয় মনোযোগ আকর্ষণ করেছিলেন। ১১ই আগস্টে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২০২০ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য সাবেক উপরাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের সহকর্মী হিসাবে ঘোষিত হন। ফলত তিনি প্রথম আফ্রিকান-মার্কিনী এবং প্রথম এশীয়-মার্কিনী হিসাবে কোনও বড় রাজনৈতিক দলের রাষ্ট্রপতি প্রার্থীর চলতি সহকর্মী হিসাবে ঘোষিত হন।[৯][১০][১১] এবং একই সাথে তিনি জেরাল্ডিন ফেরারো এবং সারা পেলিনের পরে বড় কোন দল থেকে তৃতীয় নারী হিসেবে উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন পেলেন।

২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী, কৃষ্ণাঙ্গ, আফ্রো-আমেরিকান এবং ইন্দো-আমেরিকান উপরাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]