
৳ ৩৬০ ৳ ২৭০
|
২৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER





নিজের সীমার মধ্যে থেকেই রায়াকে পড়ানো শুরু করে অভ্র। কিন্তু রায়া সেই সীমা অতিক্রম করার প্রবল চেষ্টায় আছে। অভ্রকে সে শিক্ষকের চোখে দেখে না। তার কাছে অংক করতেও ভালো লাগে না। তবে স্যারের সাথে গল্প করতে বেশ ভালো লাগে। ভূলবশত পায়ে খোঁচা লেগে গেলে ভালো লাগে। কল্পনায় স্যারকে নিয়ে ভাবতেও তার ভালো লাগে । অবশ্য সেখানে মানুষটি তার অংক স্যার হয়ে আসে না। আসে প্রেমিক পুরুষ হয়ে। আষাঢ়ের প্রবল বৃষ্টিতে ফাঁকা রাস্তায় ভিজে ভিজে। হাতে থাকে একগুচ্ছ কদম। রায়া পাশের বন্ধ টং এর চালের নিচে দাঁড়িয়ে অভ্রের জন্য অপেক্ষা করে। ওকে কাকভেজা অবস্থায় দেখতে পেয়েই শাড়ির আচল দিয়ে চুলগুলো মুছে দেয়। এক পর্যায়ে অভ্র তার সাথে আরো ঘনিষ্ট হয়। রায়া খুব কাছ থেকে অভ্রের উত্তপ্ত নিশ্বাস উপলব্ধি করতে পারে। এর বেশি কিছু সে চিন্তা করতে পারে না। রায়ার শরীর কেঁপে ওঠে।
Title | : | আষাঢ়ের তৃতীয় দিবস |
Author | : | আতিয়া আদিবা |
Publisher | : | অধ্যয়ন প্রকাশনী |
Edition | : | 1st Edition, 2022 |
Number of Pages | : | 144 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
আতিয়া আদিবা । জন্ম ৭ আগস্ট, টাঙ্গাইল সদর জেলায়। তার মা অনন্যা শারমিন একজন রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ছিলেন এবং বাবা রফিকুল | ইসলাম সিদ্দিকী ছিলেন ফুটবল খেলায় দক্ষ। ছোট ভাই তুরাব ও বোন তানিবাকে নিয়ে স্বপরিবারে তার শৈশব কেটেছে মফস্বল শহরে। বর্তমানে তিনি। ঢাকার ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে। পড়াশোনা করছেন।
স্কুলের গন্ডি পেরোতে না পেরোতেই লেখালেখির প্রতি ঝুঁকে পড়েন নবীন এই লেখিকা। তার মায়ের টুকটাক লেখালেখি করার অভ্যাস ছিল। কোনো সন্দেহ নেই, লেখিকার এই গুণ মায়ের কাছ থেকে পাওয়া। নিজের লেখা ফেসবুকে প্রকাশ করে অর্জন করেছেন দারুণ পাঠকপ্রিয়তা।
পাঠকদের ভালোবাসা তার লেখা গল্পগুলো প্রস্ফূটনে করেছে সহযোগিতা। আজ তিনি স্বপ্ন দেখেন | একজন ভালো লেখিকা হওয়ার।
অবসরে তার সময় কাটে বই পড়ে অথবা গল্প লিখে। এর ব্যতিক্রমও দেখা যায়। সুযোগ বুঝে গিটার শেখার কাজটা সেড়ে ফেলেছিলেন। তাই মাঝে মাঝে এক মগ কফি হাতে গিটারে সুর তুলে তিনি গান করেন।
If you found any incorrect information please report us