![বাংলাদেশের নারীযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধুর অবদান (হার্ডকভার) বাংলাদেশের নারীযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধুর অবদান (হার্ডকভার)](https://fs.pbs.com.bd/DIR/Com/PBS/Product/ImageDetails/2201195.jpg)
৳ ৫২০ ৳ ৩৯০
|
২৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
![](/images/delivary/book_details_delivery/home_delivery.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/cash_on_delivery.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/fast_delivery.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/happy_return.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/help_line.png)
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর গণহারে বাঙালি নারী-ধর্ষণ ছিল মূলত পূর্বপরিকল্পিত। তাদের পরিকল্পনা ছিল বাঙালি জাতিসত্তাকে ধ্বংস না করে সেখানে নতুন এক সংকর জাতির সৃষ্টি করা। ভারতি সরকারের সহায়তায় মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর যুদ্ধজয়ের ফলে পাকিস্তানের পরিকল্পনা পুরােপুরি ব্যর্থ হলেও পরিসংখ্যান অনুযায়ী যত সংখ্যক নারী ধর্ষিত হয়েছিলেন তা যুদ্ধোত্তর সমাজে ব্যাপক বিপর্য় বয়ে এনেছিল। নির্যাতনের কারণে স্বামী ও পরিবার কর্তৃক লাঞ্ছিত বা পরিত্যক্ত হয়েছিলেন। ৯০ শতাংশ নারী। দেশের অভ্যন্তর ছাড়াও পশ্চিম পাকিস্তানে যেসব নারী আটকে পড়েছিলেনन তাঁদের অবস্থা ছিল আরও দুর্বিষহ। নির্যাতিত নারী ছাড়াও অনেক নারী, কিশােরী ও শিশু ছিল স্বজনহারা ও আশ্রয়হীন। ভারতের শরণার্থী শিবির থেকে ফিরে যুদ্ধ-পরবর্তী স্বাধীন বাংলাদেশে অধিকাংশ পরিবার পৈতৃক ভিটার মাটিটুকু ছাড়া কিছুই পায়নি। এছাড়াও যুদ্ধ শেষে নির্যাতিত নারীদের নতুন লড়াই শুরু হয় যুদ্ধজাতকদের নিয়ে। এই সব ভাগ্যাহত নারীদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বহুবিধ উপায়ে স্বাভাবিক জনস্রোতে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর প্রশাসন নারীদের যথাযথ জীবন-পরিক্রমাকে ফিরিয়ে আনার জন্য যে যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, তা এই গবেষণাকর্মে অনুসন্ধান করা হয়েছে।
Title | : | বাংলাদেশের নারীযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধুর অবদান |
Author | : | ফাল্গুনী তানিয়া |
Publisher | : | পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড |
ISBN | : | 9789846344981 |
Edition | : | 1st Published, 2022 |
Number of Pages | : | 232 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
ফাল্গুনী তানিয়া মূলত একজন গবেষক। তাঁর জন্ম যশোর জেলার শার্শা থানার সীমান্তবর্তী গ্রাম ফুলসরে। তাঁর পিতা মো. নাসির উদ্দিন একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্য। ড. ফাল্গুনী তানিয়া ‘বাংলাদেশের নারী-লেখকদের উপন্যাস : নারীচরিত্রের স্বরূপ' শিরোনামে পিএইচডি করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় তিনি বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন। প্রথম গ্রন্থ হিমু এবং আমরা হুমায়ূন আহমেদের কালজয়ী চরিত্র হিমুকে কেন্দ্র করে। দ্বিতীয় গ্রন্থ জীবনানন্দ দাশের মাল্যবান ও বুদ্ধদেব বসুর রাত ভরে বৃষ্টি: প্রধান নারীচরিত্রের নারীবাদী পর্যালোচনা। দেশের বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর প্রবন্ধ। বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিন, ওয়েবজিন ও সাহিত্য পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে তাঁর লেখা বেশকিছু ছোটোগল্প। বাংলাদেশ বেতারের সঙ্গে তিনি যুক্ত আছেন নাট্যশিল্পী ও উপস্থাপক হিসেবে। এছাড়াও আবৃত্তির জন্য রাষ্ট্রীয় সম্মাননা রৌপ্য পদক শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে প্রাণের যোগ রয়েছে এই গ্রন্থকারের। পেয়েছেন।
If you found any incorrect information please report us