৳ ১৮৪০ ৳ ১৩৮০
|
২৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
প্যাকেজ বিবরণ
SL | Product | Name | Category | MRP | Discount | Sale Price | |
---|---|---|---|---|---|---|---|
1 | আমার পিতা নয় পিতার অধিক | বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ | 400 Tk | 25 % | 300 Tk | ||
2 | বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের জন্ম | রাজনীতি ও দর্শন | 380 Tk | 25 % | 285 Tk | ||
3 | বাংলাদেশের নারীযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধুর অবদান | নারী | 520 Tk | 25 % | 390 Tk | ||
4 | নাই নাই ভয় হবে হবে জয় | বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ | 540 Tk | 25 % | 405 Tk | ||
আলাদাভাবে সর্বমোট মূল্য | 1840 Tk | 25 % | 1380 Tk | ||||
(-) বান্ডল ডিসকাউন্ট | 0 Tk | ||||||
অফার মূল্য | 25% | 1380 Tk |
নাই নাই ভয় হবে হবে জয়: লেখক ও বহুমাত্রিক গবেষক আতিউর রহমানের ‘নাই নাই ভয় হবে হবে জয়’ বইতে বড়ো পরিসরে প্রতিভাত হয়েছে বঙ্গবন্ধু, বাঙালি আর লাল সবুজের বাংলাদেশ। এ বইয়ের শিক্ষা চিন্তা, সমাজ ও সংস্কৃতি, রবীন্দ্রভাবনা, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ, শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা, তাঁরা আমাদের ভরসার বাতিঘর এবং তারুণ্য ও আগামীর বাংলাদেশ – শিরোনামের সাতটি পর্বের বহুমাত্রিক বিশ্লেষণধর্মী লেখার পরতে পরতে উঠে এসেছে বাঙালির সংস্কৃতি, মেধা মনন, সাহিত্য, বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ আর আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিস্তৃত আখ্যান। বাঙালি তার অন্তর্জগতে অনেক মনীষীকে ধারণ করে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে বাঙালির সমাজ, সংস্কৃতি ও রাজনীতির দুই প্রাণপুরুষ যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আর স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান তাতে কোনো সন্দেহ নেই। প্রতিটি লেখার মধ্য দিয়ে লেখক সম্ভাবনাময় এক বাংলাদেশের চিত্র আঁকবার প্রয়াস পেয়েছেন। শুধু তাই নয়, প্রত্যেকটি লেখায় চমৎকার ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ দিয়ে কঠিন কঠিন বিষয়গুলোর প্রাঞ্জল উপস্থাপন করেছেন, যা বইটির বাড়তি আকর্ষণ।
আমার পিতা নয় পিতার অধিক: মিনার মনসুর প্রণীত গ্রন্থ ‘আমার পিতা নয় পিতার অধিক’। এটি একটি গদ্যগ্রন্থ হলেও কাব্য-সুষমায় স্পর্শ করে গেছে লেখকের ব্যক্তি-অনুভূতি। যেহেতু বাংলাদেশের সমার্থক বঙ্গবন্ধু, তাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান– একজন কবিকে কীভাবে প্রভাবিত করেছেন তা বিশদভাবে দেখার বিষয়। বেদনার পূর্ণভাগ নিয়ে আমরা যখন আয়নায় প্রতিচ্ছবি দেখি, তখন তো জীবনানন্দ দাস আসতেই পারেন– ‘কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে।’ না, তা কেউ-ই চায় না। তবুও তো বেদনারা আমাদের পথ আগলে দাঁড়ায়, আমাদের রক্তাক্ত করে। বঙ্গবন্ধুর পুণ্যরক্তে ধৌত সিঁড়িগুলো নেমে আসে জনপথে, সেই পথ মিশে যায় সবুজ ভূমির উপর দিয়ে সাগরে- অসম্পূর্ণ দিগন্তরেখায়। বঙ্গবন্ধুকে নানা দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করেছেন। তথ্য ও তত্বের বাইরে হৃদয়ের স্থান সেখানে শীর্ষে। এই যে পিতা নয়, পিতার অধিক বলা– তা যেন সর্বসেত্যের উপরে আরেক সত্য: তিনি বাঙালি জাতির জনক। অতীত বিশ্লেষিত হয়ে পরিদৃষ্ট হয়েছে ভবিষ্যতের চিত্র। শুধু তাই নয়, ক্ষয়ের মধ্যেও জয়ের পতাকা ওড়ে ‘আমার পিতা নয় পিতার অধিক’ গ্রন্থে। বইটি পাঠকের সামনে অনেক অমীমাংসিত সত্যকে উন্মোচিত করবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের জন্ম: বাংলাদেশ দুইশ বছর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীন উপনিবেশ ছিল (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) এবং আরও চব্বিশ বছর পাকিস্তানের শাসনাধীন ছিল (১৯৭১ সাল পর্যন্ত)। ওই সময় দমন, নিগ্রহ, অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং নির্যাতনের কাল হিসেবে চিহ্নিত । মানুষকে ভাষা (মাতৃভাষা), সংস্কৃতি এবং অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছে । অবিভক্ত ভারতে ঔপনিবেশিক শাসনের অবসান হয় ১৯৪৭ সালে; কিন্তু মানুষকে ভৌগোলিকভাবে পাকিস্তানের সুদূরে অবস্থান করেও অধিকারের জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে হয়। সার্বিকভাবে উপনিবেশমুক্ত সময় শুরু হয় ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন (ইউনেস্কো ১৯৯৯ সালে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে) থেকে; যা স্বাধীনতাযুদ্ধে রূপ নেয় এবং ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে একটি নতুন জাতির জন্ম হয়। দেশের জন্মের জন্য বিপ্লবী নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানই ছিল মূল। ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ সাল ছিল শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সাধারণ জনগণের একটি সংগ্রামের সময় । বইটি শুরু করা হয়েছে শেখ মুজিবুর রহমানকে বিপ্লবী নেতা হিসেবে মূল্যায়ন করার মাধ্যমে । বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সংগ্রাম তুলে ধরতে গিয়ে বইটিতে দেশের জনগণকে দমন-পীড়ন থেকে মুক্তির জন্য জাতির পিতার সংগ্রাম এবং আত্মবিসর্জন মূল্যায়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘের সদস্য ছিল না এবং অনেক দেশ কর্তৃক স্বীকৃত ছিল না। এই বইয়ে মার্চ থেকে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের মাধ্যমে জাতিসংঘের ভূমিকা আলোচনা করা হয়েছে যার পদচিহ্ন বাংলাদেশে ছিল ১৯৭১ সাল থেকে। একটা নতুন জন্মলাভ করা দেশে জনসাধারণ কঠোর পরিশ্রম করেছিল এবং বঙ্গবন্ধু নেতৃত্বের মাধ্যমে জাতিসংঘের ত্রাণ কার্যক্রমের সহায়ক পরিবেশ তৈরি করেছিলেন; যা বাংলাদেশ গঠনে সহায়তা করেছিল।
বাংলাদেশের নারীযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধুর অবদান: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর গণহারে বাঙালি নারী-ধর্ষণ ছিল মূলত পূর্বপরিকল্পিত। তাদের পরিকল্পনা ছিল বাঙালি জাতিসত্তাকে ধ্বংস না করে সেখানে নতুন এক সংকর জাতির সৃষ্টি করা। ভারতি সরকারের সহায়তায় মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর যুদ্ধজয়ের ফলে পাকিস্তানের পরিকল্পনা পুরােপুরি ব্যর্থ হলেও পরিসংখ্যান অনুযায়ী যত সংখ্যক নারী ধর্ষিত হয়েছিলেন তা যুদ্ধোত্তর সমাজে ব্যাপক বিপর্য় বয়ে এনেছিল। নির্যাতনের কারণে স্বামী ও পরিবার কর্তৃক লাঞ্ছিত বা পরিত্যক্ত হয়েছিলেন। ৯০ শতাংশ নারী। দেশের অভ্যন্তর ছাড়াও পশ্চিম পাকিস্তানে যেসব নারী আটকে পড়েছিলেনन তাঁদের অবস্থা ছিল আরও দুর্বিষহ। নির্যাতিত নারী ছাড়াও অনেক নারী, কিশােরী ও শিশু ছিল স্বজনহারা ও আশ্রয়হীন। ভারতের শরণার্থী শিবির থেকে ফিরে যুদ্ধ-পরবর্তী স্বাধীন বাংলাদেশে অধিকাংশ পরিবার পৈতৃক ভিটার মাটিটুকু ছাড়া কিছুই পায়নি। এছাড়াও যুদ্ধ শেষে নির্যাতিত নারীদের নতুন লড়াই শুরু হয় যুদ্ধজাতকদের নিয়ে। এই সব ভাগ্যাহত নারীদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বহুবিধ উপায়ে স্বাভাবিক জনস্রোতে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর প্রশাসন নারীদের যথাযথ জীবন-পরিক্রমাকে ফিরিয়ে আনার জন্য যে যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, তা এই গবেষণাকর্মে অনুসন্ধান করা হয়েছে।
Title | : | বহুমাত্রিক ব্যঞ্জনায় বঙ্গবন্ধু |
Author | : | আতিউর রহমান |
Author | : | মিনার মনসুর |
Author | : | কাজী আহমেদ কামাল |
Author | : | ফাল্গুনী তানিয়া |
Publisher | : | পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড |
Number of Pages | : | 943 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
আতিউর রহমান বাংলা একাডেমি পুরষ্কারসহ বহু আন্তর্জাতিক পুরষ্কার বিজয়ী আতিউর রহমানের জন্ম ১৩ ডিসেম্বর ১৯৫৩ সালে জামালপুরের এক কৃষক পরিবারে। মুত্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, সংস্কৃতি ও রবীন্দ্র বিষয়ক বহুমাত্রিক লেখালেখির জন্য সুধী মহলে সুপরিচিত। তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৬৬টি। বর্ণময় কর্মজীবনে অধ্যাপনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন সোনালী ব্যাংক ও জনতা ব্যাংকে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর থাকাকালে ব্যস্ত ছিলেন নানা উদ্ভাবনী-কল্যাণমুখী ব্যাংকিং সেবা প্রচলনে।
If you found any incorrect information please report us