আলাদিনের সত্যিকারের আশ্চর্য প্রদীপ: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (হার্ডকভার)
আলাদিনের সত্যিকারের আশ্চর্য প্রদীপ: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (হার্ডকভার)
৳ ৩৫০   ৳ ২৯৮
১৫% ছাড়
Quantity  

তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩  অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩)  এখন ৬০% ছাড়ে

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

আলাদিনের সত্যিকারের আশ্চর্য প্রদীপ হলো বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি। আমরা আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপের কথা শুনেছি। যা ঘষলেই প্রদীপের ভেতর থেকে জিন বেরিয়ে আসতো। বিস্ময়কর সেই প্রদীপের রূপকথার বাস্তব রূপায়ন হচ্ছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিক জ্ঞানের ব্যবহার। কিন্তু কিভাবে তা সম্ভব এবং বর্তমান বিশ্বের উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতিগুলোর দিকে তাকালে আমরা সত্যি অবাক হই; তারা কি আলাদিনের সেই চেরাগ পেয়েছিল? যা ঘষে রাতারাতি উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির শিখরে পৌঁছে গেছে। হ্যাঁ, সত্যি তাই। তাঁরা আলাদিনের সত্যিকারের আশ্চর্য প্রদীপ 'বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিক' জ্ঞানের সফল ব্যবহার করেই আজ উন্নতির উচ্চশিখরে পৌঁছে গেছে। আমরা এই মূলমন্ত্র যতদিন উপলব্ধি করতে না পারবো ও এর বাস্তবায়নে মনোনিবেশ করতে না পারবো ততদিন আমাদের সত্যিকারের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি অর্জিত হবে না। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিক জ্ঞানের প্রসার, প্রচার, গবেষণা, পর্যালোচনা ও উন্নয়নসহ নানা দিক সম্পর্কে আলোচনার পাশাপাশি দিক- নির্দেশনা, পরিকল্পনা এবং সামগ্রিক উন্নয়নের রূপরেখা সম্পর্কে আলোচিত হয়েছে। -লেখক

Title : আলাদিনের সত্যিকারের আশ্চর্য প্রদীপ: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Author : প্রফেসর ডা. এম. শমশের আলী
Publisher : মনন প্রকাশ
ISBN : 9789849093664
Edition : 1st Published, 2018
Number of Pages : 238
Country : Bangladesh
Language : Bengali

বিশিষ্ট পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী ১৯৬১ সালে ঢাকায় আনবিক শক্তি কমিশনে সায়েন্টিফিক অফিসার পদে যােগ দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮২ সাল পর্যন্ত তিনি এ প্রতিষ্ঠানের নানা পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। এর পাশাপাশি অসামান্য একাডেমিক ক্যারিয়ারের স্বীকৃতিস্বরূপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭৩ সালে তাকে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অনারারি প্রফেসর-এর বিরল সম্মানে ভূষিত করে। পরবর্তীতে ১৯৮২ থেকে দু-যুগ তিনি এ বিভাগের নিয়মিত অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় তার একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ। তিনি ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য। সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের দায়িত্বও পালন করেন তিনি। বিজ্ঞানের জগতে খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব প্রফেসর শমশের আলী বিশ্বের তিনটি সায়েন্স একাডেমির ফেলাে-ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্স, একাডেমি অব সায়েন্স অব দি ইসলামিক ওয়ার্ল্ড এবং বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্স (প্রেসিডেন্ট : ২০০৪-২০১২)। তিনি বাংলা একাডেমির একজন ফেলাে। বিজ্ঞানভাবনা প্রসারে সদা-উৎসাহী ড. আলী টানা এক যুগ বিটিভি-তে বিজ্ঞান বিচিত্রা ও নতুন দিগন্ত নামে দুটি নতুন ধারার শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন। বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ে সিরিজ লেকচার প্রদান করেন বিবিসি-তে। বৃহত্তর জনগােষ্ঠীর মাঝে বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করে তােলার স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্স ও ইতালির থার্ড ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্ক অব সায়েন্টিফিক অর্গানাইজেশনের সম্মাননা। | বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি ভূষিত হয়েছেন বহু গুরুত্বপূর্ণ সম্মাননা ও পুরস্কারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হরিপ্রসন্ন রায় স্বর্ণপদক, বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্স স্বর্ণপদক, জগদীশ চন্দ্র বসু স্বর্ণপদক এর অন্যতম। দেশে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের প্রথমসারির সায়েন্টিফিক জার্নালগুলােতে প্রকাশিত হয়েছে তার অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশনা। এছাড়াও বিজ্ঞান, গণিত ও ইসলাম নিয়ে লিখেছেন বেশ কয়েকটি আলােচিত গ্রন্থ। আল্লামা শমশের আলী এমন একজন মানুষ-চেনা ছকের বাইরে এসে যিনি দেখতে শিখেছেন মানুষ ও প্রকৃতিকে। বন্ধু ও কাছের মানুষেরা তাকে অভিহিত করেন A man with a large antenna বলে। বিজ্ঞানের পাশাপাশি কবিতা, সংগীত, সাহিত্য ও ধর্ম তার বিশেষ আগ্রহের বিষয়।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]