তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি ১৯৪৯-৫০ (দ্বিতীয় খণ্ড) (হার্ডকভার)
তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি ১৯৪৯-৫০ (দ্বিতীয় খণ্ড) (হার্ডকভার)
৳ ৫৫০   ৳ ৪৬৮
১৫% ছাড়
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

 

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

আত্মপ্রচারবিমুখ ও প্রায় নীরব কর্মী-সংগঠক এই অসাধারণ মানুষটির জীবন সম্বন্ধে আমরা আজ পর্যন্ত খুব অল্পই জানি। সেদিক থেকে এই ডায়েরিগুলোর মূল্য অপরিসীম। বদরুদ্দীন উমরের ভাষা আন্দোলন বিষয়ে গবেষণা ও রচনায় তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি থেকে মূল্যবান তথ্যাদি ব্যবহূত হয়েছে। এই ডায়েরি সে সময়ের এক অসাধারণ দলিল। এর ঐতিহাসিক মূল্য অপরিসীম। জাতিকে যে দৃঢ় নেতৃত্ব এ মানুষটি পরবর্তীকালে দিয়েছেন, তার ভিত্তি কীভাবে তৈরি হয়েছিল, তরুণ বয়সে লেখা এই দিনলিপিগুলো তারই সাক্ষ্য দেয়।

Title : তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি ১৯৪৯-৫০ (দ্বিতীয় খণ্ড)
Author : তাজউদ্দীন আহমদ
Translator : বেলাল চৌধুরী
Publisher : প্রথমা প্রকাশন
ISBN : 9789849793229
Edition : 1st Published, 2024
Number of Pages : 256
Country : Bangladesh
Language : Bengali

তাজউদ্দীন আহমদ জন্ম ১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার দরদরিয়া গ্রামে। ম্যাট্রিকুলেশন ও ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় বোর্ডে স্ট্যান্ড করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে অনার্স এবং কারাগার থেকে পরীক্ষা দিয়ে আইন পাস করেন। ছাত্রজীবনেই সমাজকর্মে জড়িয়ে পড়েন। মুসলিম লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে অংশ নেন। ছাত্রলীগ ও আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৪৮ থেকে ভাষা আন্দোলন সংগ্রাম পরিষদের সদস্য ছিলেন। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এমএলএ হন। ১৯৫৭ সালে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক ও সমাজসেবা সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৪ সালে আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবিত হলে সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ১৯৬৬ সালে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ছয় দফার পক্ষে আন্দোলন পরিচালনাকালে ১৯৬৬ সালে কারাবরণ করেন। মুক্তি পান ১৯৬৯-এর গণ-আন্দোলনের সময়। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য হন। ১৯৭১ সালের মার্চে অসহযোগ আন্দোলন পরিচালনায় পালন করেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বাংলাদেশের প্রথম সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৯ মাস অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর দায়িত্ব পালন করেন অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীর। ১৯৭৪ সালে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরপরই তিনি গ্রেপ্তার হন এবং ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলখানায় বন্দী অবস্থায় তাঁকে হত্যা করা হয়।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]