৳ ৩০০ ৳ ২৫৫
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
এই বইটির লেখক বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মিজানুর রহমান খান বীরপ্রতীক ১৯৭১ সালে অল্প বয়সেই হাতে বন্দুক তুলে নেন এবং পাক-হানাদার বাহিনীর বিপক্ষে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যান। সকল যোদ্ধার মতো তিনিও কসম খান- 'হয় স্বাধীনতা, নয়তো শেষ রক্ত বিন্দু অব্দি লড়াই। সম্মুখ যুদ্ধে পারদর্শী হেলাল কোম্পানীতে যোগ দিয়ে একাধিক সম্মুখ সমরে অংশগ্রহন করেছেন তিনি। সেক্টর কমান্ডার কর্নেল তাহেরকে গুরুতর আহত অবস্থায় শত্রু বেস্টনি থেকে উদ্ধার করে, সেই দুর্ধর্ষ কামালপুরের যুদ্ধে পাকিস্তানি আর্মির আত্মসমর্পনে বীরত্বপূর্ন ভূমিকা রেখেছেন এই বইটির লেখক। অথচ, বীরত্বের খেতাব পাওয়ার মতো সাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করার পরেও তিনি তার বইয়ের শিরোনামেই জানিয়ে দেন- 'আমি যা দিয়েছি, সে তো 'এক বিন্দু শিশির' মাত্র।' এই বিনয়ী বীর বইটি লিখেছেন মূলতঃ তরুণ পাঠকদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সেই দম বন্ধ করা দিন ও রাতগুলোর একটি সত্য চিত্র তুলে ধরতে। 'এক বিন্দু শিশির" বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মিজানুর রহমান খান বীরপ্রতীক-এর প্রথম বই হলেও ইতিমধ্যে পাঠক সমাজে বেশ সমাদৃত
Title | : | একাত্তরে এক বিন্দু শিশির |
Author | : | মিজানুর রহমান খান (বীর প্রতীক) |
Publisher | : | বর্ষাদুপুর |
ISBN | : | 9789849739127 |
Edition | : | 1st Published, 2020 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
লেখক বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মিজানুর রহমান খান বীরপ্রতীক - ১৯৭১ সালে অল্প বয়সেই হাতে বন্দুক তুলে নেন এবং পাক-হানাদার বাহিনীর বিপক্ষে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যান! সকল যোদ্ধার মতো তিনিও কসম খান- “হয় স্বাধীনতা; নয়তো শেষ রক্ত বিন্দু অব্দি লড়াই!” সন্মুখ যুদ্ধে পারদর্শী হেলাল কোম্পানীতে যোগ দিয়ে একাধিক সম্মুখ সমরে অংশগ্রহন করেছেন তিনি। সেক্টর কমান্ডার কর্নেল তাহেরকে গুরুতর আহত অবস্থায় শত্রু বেস্টনি থেকে উদ্ধার করে, সেই দুর্ধর্ষ কামালপুরের যুদ্ধে পাকিস্তানি আর্মির আত্বসমর্পনে বীরত্বপূর্ন ভূমিকা রেখেছেন । বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মিজানুর রহমান খান বীরপ্রতীক যুদ্ধ শেষে স্বাধীন বাংলায় পড়ালেখা শেষ করে, ১৯৮৩ সালে যোগদান করেন জনতা ব্যাংকে। অত্যন্ত সুনামের সাথে চাকুরী করে ২০০৯ সালে তিনি অবসরে যান। এরপর আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে মুক্তিযোদ্ধাদের অবসরের বয়স সীমা বৃদ্ধি করায় পূনরায় তিনি চাকুরীতে যোগদান করেন। সর্বশেষ ২০১১ সালে চাকুরী থেকে তিনি অবসর নেন। বর্তমানে লেখক ধানমন্ডি ভুতের গলিতে অবসর জীবন যাপন করছেন। কিন্তু উনার ‘জীবন যুদ্ধের সহযোদ্ধা’ অর্থাৎ তার স্ত্রী আলেফা বেগম মঞ্জুর কোনো অবসর নেই! ঢাকার বাসাবোতে তিনি একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুল (যৌথভাবে) পরিচালনা করে চলেছেন প্রায় ৩০ বছর যাবৎ।
If you found any incorrect information please report us