৳ ৩৩৪ ৳ ২৮৪
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি
আজ সকাল থেকেই লিলির সঙ্গে একটার পর একটা অঘটন ঘটছে।
রান্নার সময়ে ভাতের গরম মাড় পড়ে গেল তার হাতে। বাঁ-হাতে ঠোসা পড়ে একাকার। পাশের বাড়ি থেকে খাবার পানি আনতে গিয়ে আরেক অঘটন ঘটল।
টিউবওয়েলে দুটো চাপ দিতেই টিউবওয়েলের ওয়াসার ছিঁড়ে গেল।
বজলু বুড়োর বউ চেঁচামেচি শুরু করলেন।
-এতই যখন কলের পানি খাওয়ার শখ। তোর বাপেরে বল্, কল বসাইতে। নাইলে পুকুরের পানি খা। পুকুরের পানি খাইলে তো কেউ মরে না।
দুপুরে ভাত খেতে বসে লিলি দেখল, ভাত শেষ।
দুপুরবেলাটা লিলি না খেয়েই থাকল।
বিকেলবেলা পোস্টম্যান চাচা এলেন।
লিলির নামে চিঠি এসেছে। রেজিস্ট্রি করা সাদা খামের চিঠি।
খামের কোনায় লেখা, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।
খাম খুলে লিলি অবাক।
এটা তার অ্যাপয়েন্টমেন্টের চিঠি।
চিঠিটা পড়তে গিয়ে লিলি হাউমাউ করে কেঁদে ফেলল।
পোস্টম্যান চাচা অবাক হয়ে বললেন,
-কানতেছ কেন মা?
-আমার চাকরি হয়েছে চাচা।
চাচা, যাবার পথে চেয়ারম্যান বাড়িতে একটু খবর দিতে পারবেন বাবাকে? আমি যেতে পারব না চাচা। আনন্দে আমার হাত-পা জমে গেছে।
Title | : | যেথায় মনের বৃষ্টি নামে |
Author | : | তৃধা আনিকা |
Publisher | : | অন্যধারা |
ISBN | : | 9789849931584 |
Edition | : | 1st Published, 2024 |
Number of Pages | : | 136 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
এই একটা ব্যাপার লিখতে এলেই আমার মাথার ভেতর ফাঁকা হয়ে যায়। ব্যক্তিগত তথ্যগুলো কেন জানি মানুষকে জানাতে ইচ্ছে করে না। আরেকটু গুছিয়ে বললে, বলার সাহস পাই না। তবে আজ ঠিক করেছি নিজের কিছু কথা বলবোই। আচ্ছা, লিখা ভালো লাগার জন্য কি লেখকের পরিচয়টা আদৌ জরুরি? আমার মনে হয় না। নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলি, এমন অসংখ্য লিখা আমার ভালো লাগার আছে, যাদের লেখককে আমি দেখিনি। হয়তোবা লেখকের ছবি বইয়ের পেছনে ছিলও। কিন্তু আমি দেখিনি। কারণ লিখার মাধুর্য আর গল্পের চরিত্র আমায় টেনেছে, লেখক নয় । ফেলুদা যখন পড়ি, আমি ভেবেছি ওটা তোপসেরই লিখা অন্য কারো নয়। সত্যজিৎ রায়ের পরিচিতির জন্য আমি কিন্তু একটুও ব্যাকুল হইনি। শার্লক হোমস যখন পড়ি, আমি স্যার আর্থার কোনান ডয়েলকে একদিনও চিনতে চাইনি। বরং বারবার আমার কল্পনায় শার্লক হোমস সামনে এসেছে। বারবার আমি লিখা আর গল্পের চরিত্রতে মুগ্ধ হয়েছি। একজন লেখকের জন্য সবচেয়ে বড় পাওয়া কি জানেন? তাঁর লিখার জন্য পাঠকের ভালোবাসা। সুতরাং তৃধা আনিকার ব্যক্তিগত জীবন আপাতত লুকানোই থাক। তার চেয়ে বরং ভূধা আনিকা তার গল্পে ভিন্ন ভিন্ন চরিত্র সেজে নিজের মনের কথাগুলো অনায়াসে বলে যাক । দেখা যাক না, কি হয়। পাঠক তার লিখাকে কেমন ভালোবাসে, দেখি!
If you found any incorrect information please report us