ইসলামী জীবন বিধানে Common Sense- এর গুরুত্ব (পেপারব্যাক)
ইসলামী জীবন বিধানে Common Sense- এর গুরুত্ব (পেপারব্যাক)
৳ ৬৫
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

একাডেমিক বইয়ে ১০% পর্যন্ত  ছাড়

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

ইসলামী জীবন বিধানে Common sense--এর গুরুত্ব সারসংক্ষেপ Common sense ও General knowledge বর্তমান বিশ্বে বহুল ব্যবহৃত দুটি কথা। অন্যদিকে এবহবৎধষ শহড়ষিবফমব নেই বললে মানুষ তেমন কিছু মনে করে না। কিন্তু কাউকে Non-sense (Common sense- নেই) বললে মারামারি শুরু হয়ে যায়। অর্থাৎ পৃথিবীর মানুষ Common sense-কে তাদের মর্যাদার প্রতীক মনে করে। অবাক বিষয় হলো Common sense ও General knowledge -এর প্রকৃত সংজ্ঞা পৃথিবীর প্রায় শতভাগ মানুষের অজানা। আর Common sense-এর গুরুত্ব ও ব্যবহারনীতির বিষয়েও পৃথিবীর প্রায় শতভাগ মানুষের যথাযথ ধারণা নেই। মুসলিমদের ব্যাপারে এ বিষয়টি আরও বিস্ময়কর। কারণ, ইসলামের বাইরের বিষয়ে অন্য জাতিদের মতোই তারা Common sense ব্যবহার করে। কিন্তু ইসলাম জানা ও বোঝার ব্যাপারে তারা Common sense-কে কোনো গুরুত্ব তো দেয়ই না বরং Common sense-এর ব্যবহারকে নিষিদ্ধ মনে করে। অথচ কুরআন ও হাদীসে Common sense-এর সংজ্ঞা, গুরুত্ব, ব্যবহারনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে বহু কথা সরাসরি উল্লেখ করা আছে। পুস্তিকাটিতে কুরআন, হাদীস ও বাস্তবে Common sense-এর সংজ্ঞা, গুরুত্ব, ব্যবহারনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে যে সকল তথ্য আছে তা উপস্থাপন করা হয়েছে। তথ্যগুলো বুঝে নিয়ে মুসলিম জাতি ও বিশ্বমানবতা যদি Common sense-কে যথাযথভাবে ব্যবহার করা শুরু করে তাহলে মুসলিম জাতি ও বিশ্বমানবতার ব্যাপক কল্যাণ হবে, ইনশাআল্লাহ।

Title : ইসলামী জীবন বিধানে Common Sense- এর গুরুত্ব
Author : প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান
Publisher : কুরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশন
ISBN : 9789843513908
Edition : 7th Print, 2023
Number of Pages : 122
Country : Bangladesh
Language : Bengali

প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমানের জন্ম বাংলাদেশের খুলনা জেলার ডুমুরিয়া থানার আরজি-ডুমুরিয়া গ্রামের এক ধার্মিক পরিবারে। নিজ গ্রামের মাদ্রাসায় তাঁর শিক্ষা জীবন আরম্ভ। ছয় বছর মাদ্রাসায় পড়ার পর তাঁকে ডুমুরিয়া হাইস্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি করা হয়। ১৯৬৮ ও ১৯৭০ সালে তিনি যথাক্রমে ডুমুরিয়া হাইস্কুল ও সরকারী বি.এল কলেজ, দৌলতপুর, খুলনা থেকে কৃতিত্বের সাথে এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি পাস করেন। এরপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৭৭ সালে MBBS পাস করেন। দ্বিতীয় ও ফাইনাল প্রফেশনাল MBBS পরীক্ষায় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাক্রমে ৬ষ্ঠ ও ১০ম স্থান অধিকার করেন।
MBBS পাস করে তিনি সরকারি চাকুরীতে যোগ দেন এবং ১৯৭৯ সালে ইরাক সরকারের চাকুরী নিয়ে সেদেশে চলে যান। ৪ বছর ইরাকের জেনারেল হাসপাতালে সার্জারি বিভাগে চাকুরী করার পর তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য ইংল্যান্ডে যান এবং ১৯৮৬ সালে গ্লাসগো রয়েল কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স এন্ড সার্জনস থেকে জেনারেল সার্জারিতে FRCS ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশে ফিরে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে কনসালট্যান্ট হিসেবে যোগদান করেন। সর্বশেষ তিনি ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রফেসর এবং সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ল্যাপারোসকোপ (Laparoscope) যন্ত্র দিয়ে একক হাতে (Single handed) পিত্তথলির পাথর (Gall Bladder Stone) অপারেশনে বাংলাদেশের
সবচেয়ে বেশি অভিজ্ঞ সার্জন (Surgeon)।
প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান চিকিৎসক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের পাশাপাশি দীর্ঘ দুই দশক ধরে কুরআন গবেষক হিসেবে ব্যাপক ও মৌলিক কাজ করে আসছেন। তাঁর গবেষণার বিষয় হলো- ইসলামের সে সকল মূল বিষয়, যা সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসের বক্তব্য এবং বর্তমান বিশ্বের মুসলিমদের জ্ঞান ও আমলের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য বিদ্যমান। ইতোমধ্যে তাঁর লেখা ৪২টি গবেষণাধর্মী পুস্তিকা প্রকাশিত হয়েছে। এসব পুস্তিকায় তিনি মুসলিম সমাজে প্রচলিত জ্ঞানগত ভুল ধারণার সংস্কার করে কুরআন, সুন্নাহ ও Common sense-এর আলোকে ইসলামের সঠিক তথ্য তুলে ধরেছেন। তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ হলো 'আল কুরআন যুগের জ্ঞানের আলোকে অনুবাদ' এবং 'সনদ ও মতন সহীহ হাদীস সংকলন&


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]