হাসান আব্বাস ওয়াশিংটন ডিসির ন্যাশনাল ডিফেন্স ইউনিভার্সিটি, নিয়ার ইস্ট সাউথ এশিয়া স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার (NESA) এর আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশিষ্ট অধ্যাপক। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েদারহেড সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স এবং এশিয়া সোসাইটিতে সিনিয়র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন। তার বর্তমান গবেষণার কাজটি উন্নয়নশীল রাজ্যে রাজনৈতিক ও ধর্মীয় চরমপন্থা মোকাবেলা এবং আইনের শাসনের সংস্কারের জন্য ন্যারেটিভ তৈরির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। এর আগে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স ইউনিভার্সিটির কলেজ অফ ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাফেয়ার্সে (২০১১-২০১৯) অধ্যাপক এবং বিভাগের চেয়ার এবং কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট কায়েদে আজম অধ্যাপক হিসেবে (২০০৯-২০১১) দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি হার্ভার্ড ল স্কুলের ইসলামিক লিগ্যাল স্টাডিজ প্রোগ্রাম এবং আলোচনার প্রোগ্রাম (২০০২-০৪) সহ বিভিন্ন ফেলোশিপ করেছেন; হার্ভার্ডের কেনেডি স্কুল অফ গভর্নমেন্টের বেলফার সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স (২০০৫-০৯); নিউইয়র্কে এশিয়া সোসাইটি বার্নার্ড শোয়ার্টজ ফেলো (২০০৯-২০১১); এবং নিউ আমেরিকা ফাউন্ডেশনে (২০১৬-২০১৮) কার্নেগি ফেলো হিসেবে। তিনি তার পিএইচ.ডি. ফ্লেচার স্কুল অফ ল অ্যান্ড ডিপ্লোমেসি, টাফ্টস ইউনিভার্সিটি থেকে এবং এলএলএম। যুক্তরাজ্যের নটিংহাম ইউনিভার্সিটি থেকে আন্তর্জাতিক আইনে, যেখানে তিনি ছিলেন ব্রিটানিয়া চেভেনিং স্কলার (১৯৯৯)। তিনি লাহোরের সরকারি কলেজ থেকে বিএ এবং পাকিস্তানের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি সিএনএন, ফক্স নিউজ, জন স্টুয়ার্টের সাথে দ্য ডেইলি শো, জিম লেহরারের সাথে নিউজ আওয়ার, চার্লি রোজ শো, এমএসএনবিসি (অ্যাব্রামস রিপোর্ট এবং হার্ডবল), সি-স্প্যান (ওয়াশিংটন জার্নাল) এবং সিবিএস-এর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। , এবং দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ের বিশ্লেষক হিসেবে এনবিসি। নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট, বোস্টন গ্লোব, লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস এবং গার্ডিয়ান ইত্যাদির জন্য অনেক খবর ও বিশ্লেষণের জন্য তার সাক্ষাত্কার নেওয়া হয়েছে। তিনি ফরেন রিলেশন কমিটি, ইউএস হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস-এর সামনেও সাক্ষ্য দিয়েছেন "নারীদের লড়াই শান্তির জন্য: ২০১৬ সালে আজকের সংঘর্ষের পাঠ" এবং ২০১৯ সালে "উপাসনা ও পবিত্র স্থানগুলির সুরক্ষা" বিষয়ে মার্কিন কংগ্রেসে আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা সংক্রান্ত মার্কিন কমিশন কমিশনের সামনে। তিনি অস্ট্রেলিয়া সহ সম্মেলন ও সেমিনারে অনেক মূল বক্তব্য প্রদান করেছিলেন, চীন, ভারত, ইরাক, মরক্কো, পাকিস্তান, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং যুক্তরাজ্য। তিনি দক্ষিণ পশ্চিম এশিয়ায় ধর্ম, রাজনীতি এবং নিরাপত্তা নিয়ে একটি শিক্ষামূলক ব্লগ ওয়াটানডস্ট চালান।