জন্য ৯ ই নভেম্বর ১৯৭৫ সালে পুরান ঢাকার হাজারীবাগের খণকটুলিতে। তার গ্রামের বাড়ি নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলায়। বর্তমানে ঢাকার মিরপুরের পশ্চিম মনিপুরের বাসিন্দা। ঢাকা কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে বর্তমানে বাংলাদেশের স্বনামধন্য ইলেকট্রনিক কোম্পানি ওয়ালটন গ্রুপে কর্মরত আছেন। লেখালেখির শুরু সেই কলেজ জীবন থেকে। কলেজে পড়াশোনা অবস্থায় স্থানীয় পত্রিকায় লেখালেখি। করতেন। সেই সময়েই তিনি একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। উপন্যাসটির নাম চন্দনের খোলা ডায়রী। উপন্যাসটি তখন বেশ প্রসংশিত হয়েছিলো। তাছাড়া তখন তিনি বেশ কয়েকটি ছোট গল্পও লিখেছিলেন। যা বস্তু মহলে বেশ প্রসংশা পেয়েছে। গত দশটি অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তার দশটি উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছে। উপন্যাস গুলো হচ্ছে ভালোবাসায় লোডশেডিং (২০১৬), ভালোবাসায় বজ্রপাত। (২০১৭), একজন মতি মায়ার (২০১৮), ভালোবাসায় নিম্নচাপ (২০১৯), কবি(২০২০), বসন্ত বিলাস (২০২১), সমুদ্র স্নান (২০২২) পারিজাত প্রকাশনী। রাত্রির সাতকাহন। (২০১৯) বর্ণ প্রকাশ লিমিটেড। হিমুর মায়া (২০২৩), তুই থেকে তুমি (২০২৪) জ্ঞানকোষ প্রকাশনী। তার লেখা বিগত দশটি উপন্যাসেই বইমেলায় পাঠক মহলে ব্যাপক সারা ফেলেছিলো। তার লেখার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ঠা হচ্ছে, তিনি অত্যন্ত সহজ সরল ভাষায় মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনের দুঃখ, কষ্ট, হাসি, আনন্দ গুলো তুলে ধরতে পারেন। তার লেখা পড়লে মনে হয়, কাছের মানুষের কাছ থেকে নিজের মনের কথা গুলোই শুনছি। খুব অল্প সময়েই তিনি তার লেখার মাধ্যমে পাঠকদের মন জয় করে নিতে সক্ষম হয়েছেন। "নীল শাড়ী লেখকের এগারো তম উপন্যাস। এই উপন্যাসটিও পাঠিক মহলে ব্যাপক সারা ফেলবে বলে লেখক হুমায়ুন কবীর হিমু'র দৃঢ় বিশ্বাস। লেখক হুমায়ুন কবীর হিমু'র নতুন উপন্যাস 'নীল শাড়ী'র সফলতা কামনা করছি