লেখিকা পরিচিতিঃ
মোছা: তাসলিমা পাটোয়ারি (আকলিমা) পিতাঃ মো: গোলাম মোস্তফা পাটোয়ারি, মাতাঃ জাহিদা বেগম। স্বামীঃ ডা. মো: শফিকুল ইসলাম।
কবি চুয়াডাঙ্গা জেলার সদর থানার আলিয়ারপুর গ্রামে ০১/০১/১৯৯৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
বর্তমানে কেশবচন্দ্র কলেযে মাস্টার্স অধ্যায়নরত।
এছাড়াও ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল টেকনোলজি, ল্যাবরেটরি শেষ করেছেন ২০১৯ সালে।
লেখালিখিঃ ছোটবেলা থেকেই লেখার অভ্যেস ছিল কিন্তু ইন্টারমিডিয়েট অধ্যায়নরত অবস্থায় নিয়মিত লেখালিখির শুরু করেন। লেখালিখি জীবনের প্রথম প্রকাশিত কবিতা "কাক" প্রকাশিত হয় কবির নিজ জেলার মাথাভাঙ্গা পত্রিকায়।
তারপর সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই সমাজের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দিক নির্দেশনা মূলক কবিতা ছোটগল্প, ইসলামী সংগীত, ইসলামী সাহিত্য লিখেন।
কবির উল্লেখযোগ্য ছোটগল্পের মধ্যে রয়েছে "ভালবাসার উপলব্ধি", "ক্ষতি করলে ভুগতে হয়" ইত্যাদি।
তার লেখা রম্য রচনা হলো "সেদিনের ভ্রমণ"। পরবর্তিতে তিনি ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ পোয়েটস ক্লাব এবং মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার'স ফোরাম থেকে নির্বাচিত কবি মনোনিত হয়ে সম্মাননা স্বরূপ " গোল্ডেন মেডেল" লাভ করেন।
তার প্রথম একক কাব্যগ্রন্থের নাম "দৃষ্টির অন্তরালে", "আমি বিদ্রোহী" "কাব্যে আমপারা" "ফিরে আসার গল্প", "সাম্যবাদী", " ক্যারাভেন অফ ট্রুথ" ইত্যাদি।
গল্পগ্রন্থঃ ফিরে আসার গল্প। যৌথ কাব্যগ্রন্থ "দুখের আঁধার রাত্রি" অভিযাত্রী, কৃষি ও কৃষক, সাগরিকা, কষ্ট ইত্যাদি। এছাড়াও তিনি প্রায় ৮ টি যৌথ কাব্যগ্রন্থে অংশগ্রহণ করেছেন।
অনলাইন পত্রিকাতেও তিনি নিয়মিত লেখালিখি করে থাকেন।
কাব্যগ্রন্থঃ ভোরের পাখি, সাহিত্য সম্ভার, অভিযাত্রী, কষ্ট, শ্রেষ্ঠ বিকেলের কবিতা, দাদা নাতির ছড়া, সাগরিকা ইত্যাদি।
উল্লেখ্যোগ্য কবিতাগুলো হলোঃ কালো, জুলাই-৩১, এনেছি বিজয়, বাঙ্গালী বীর, তোমার বর্ণনা, জীবনের নাট্টশালা, বাংলার মেয়ে, স্বাধীনতার ডাক, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক, অগ্নি শিখা, আদব, কেনো-১-৮, রাজনের মা বলছি, ইত্যাদি।
এছাড়াও তিনি ইতিমধ্যেই পবিত্র কোরআনুল কারীমের "আমপারার কাব্যানুবাদ" শেষ করেছেন। আর সেটা এবার বই মেলায় চলে এসেছে পাঠকের হাতে।