স্যার চার্লস স্পেন্সার চ্যাপলিন কেবিই (১৬ এপ্রিল ১৮৮৯ - ২৫ ডিসেম্বর ১৯৭৭) ছিলেন একজন ইংরেজ কমিক অভিনেতা, চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং সুরকার যিনি নির্বাক চলচ্চিত্রের যুগে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তিনি তার পর্দার ব্যক্তিত্ব, ট্র্যাম্পের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী আইকন হয়ে ওঠেন এবং চলচ্চিত্র শিল্পের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত হন। তার কর্মজীবন ৭৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে, ভিক্টোরিয়ান যুগে শৈশব থেকে ১৯৭৭ সালে তার মৃত্যুর এক বছর আগে পর্যন্ত, এবং প্রশংসা এবং বিতর্ক উভয়ই জুড়ে ছিলস্যার চার্লস স্পেন্সার চ্যাপলিন কেবিই (১৬ এপ্রিল ১৮৮৯ - ২৫ ডিসেম্বর ১৯৭৭) ছিলেন একজন ইংরেজ কমিক অভিনেতা, চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং সুরকার যিনি নির্বাক চলচ্চিত্রের যুগে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তিনি তার পর্দার ব্যক্তিত্ব, ট্র্যাম্পের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী আইকন হয়ে ওঠেন এবং চলচ্চিত্র শিল্পের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত হন। তার কর্মজীবন ৭৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে, ভিক্টোরিয়ান যুগে শৈশব থেকে ১৯৭৭ সালে তার মৃত্যুর এক বছর আগে পর্যন্ত, এবং প্রশংসা এবং বিতর্ক উভয়ই জুড়ে ছিল। লন্ডনে চ্যাপলিনের শৈশব ছিল দারিদ্র্য ও কষ্টের। তার বাবা অনুপস্থিত ছিলেন এবং তার মা আর্থিকভাবে লড়াই করেছিলেন - তাকে নয় বছর বয়সের আগে দুবার ওয়ার্কহাউসে পাঠানো হয়েছিল। তার বয়স যখন ১৪, তখন তার মা মানসিক আশ্রয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন। চ্যাপলিন অল্প বয়সে সঙ্গীত পরিবেশন শুরু করেন এবং পরে মঞ্চ অভিনেতা ও কৌতুক অভিনেতা হিসেবে কাজ করেন। ১৯-এ, তিনি ফ্রেড কার্নো কোম্পানিতে স্বাক্ষর করেন, যা তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যায়। তিনি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জন্য স্কাউট হয়েছিলেন এবং ১৯১৪ সালে কীস্টোন স্টুডিওতে উপস্থিত হতে শুরু করেছিলেন। তিনি শীঘ্রই ট্র্যাম্পকে তার পর্দার ব্যক্তিত্ব হিসাবে পরিচয় করিয়ে দেন এবং গ্রহণ করেন। তিনি তার নিজের চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন এবং এসনাই স্টুডিওতে চলে যাওয়ার সাথে সাথে তার নৈপুণ্যকে আরও উন্নত করতে থাকেন, যেখানে দ্য ট্র্যাম্প (১৯১৫) এ ট্র্যাম্প ব্যক্তিত্ব আবেগগতভাবে বিকশিত হয়েছিল। তারপরে তিনি একটি বড় ফ্যানবেসকে আকৃষ্ট করেন এবং মিউচুয়াল এবং ফার্স্ট ন্যাশনাল কর্পোরেশনে চলে যাওয়ার সাথে সাথে আরও অর্থ দাবি করেন। ১৯১৮ সাল নাগাদ, তিনি ছিলেন বিশ্বের সেরা বেতনভোগী এবং সেরা পরিচিত ব্যক্তিদের একজন।