৳ ৪০০ ৳ ৩৪০
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
করিমন বেওয়া একজন বীর প্রতীক। নারী বীর প্রতীকের সন্ধান পেয়ে ঢাকাবাসী নাগরিকেরা আনন্দিত হন, কিন্তু তাকে নিয়ে কী করবেন, বুঝতেও পারেন না। কিন্তু করিমন বেওয়া জানেন যে যুদ্ধ করেই টিকে থাকতে হয়, এগিয়ে যেতে হয়। একাত্তরে তিনি যুদ্ধ করেছিলেন, তার সেই যুদ্ধ এখনও চলছে। চলবেও।
আলাে অন্ধকারে যাই এক তরুণের গল্প । ক্লাস ফাইভে থাকতে তার দুচোখের আলাে নিভে আসে ।। আবার তাকে ভর্তি করা হয় র মাস ওয়ানে, এবার দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের স্কুলে। হোস্টেলে থেকে ব্রেইল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করে সে ই ছেলে খুবই কৃতিত্বের সঙ্গে পাস করে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায়, ভর্তি হয়। নটরডেম কলেজে। সেখান থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তার জীবনে ও প্রেম আসে। এদিকে আদমজি জুট মিল বন্ধ হয়ে গেলে এক নিমেষেই পথের ফকির হয়ে পড়ে তার পরিবার। তাদের পরিবারের চারপাশ অন্ধকার হয়ে আসে।
স্পেনে যাওয়ার জন্যে বেরিয়েছিল একদল বাংলাদেশী যুবক। রবারের তৈরি নৌকায় তারা পাড়ি দেবে ভূমধ্যসাগর। নৌকার ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যায় । তারা ভাসতে থাকে অকূল সমুদ্রে। পানি নেই, খাদ্য নেই। ক্ষুধার তৃষ্ণায় ওরা মরতে শুরু করে। যারা বেঁচে যায় তারা হয়ে পড়ে উন্মাদ। মানুষ কি খাবে মানুষের মাংস। সত্য ঘটনার নিখুঁত বর্ণনায় এই দুঃস্বপ্নের যাত্রায় আপনাকে স্বাগতম।
শহীদ আলতাফ মাহমুদ। আমার ভায়ের রক্তে রাঙানাে গানটির সুরকার। একাত্তর সালে পাকিস্তানি সৈন্যরা ধরে নিয়ে গেছে তাকে। তিনি আর ফেরেননি। কিন্তু এতদিন পরে তিনি ফিরে এসেছেন ঢাকায়। কথা বলছেন শিমুল বিল্লাহর সঙ্গে। স্মরণ করছেন তাদের জীবনের নানা স্মৃতি। মুক্তিযুদ্ধ আর স্বাধীনতার কথা । চোখ ভেজানাে গল্প ।
Title | : | চার প্রিয়তা |
Author | : | আনিসুল হক |
Publisher | : | সময় প্রকাশন |
ISBN | : | 9847011401355 |
Edition | : | 2011 |
Number of Pages | : | 352 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
আনিসুল হক জন্ম ৪ মার্চ ১৯৬৫, রংপুরের নীলফামারীতে। পিতা মো. মোফাজ্জল হক, মাতা মোসাম্মৎ আনোয়ারা বেগম। জন্মের পরেই পিতার কর্মসূত্রে তারা চলে আসেন রংপুরে। রংপুর পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়, রংপুর জিলা স্কুল, রংপুর কারমাইকেল কলেজ আর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। ছাত্রাবস্থা থেকেই সাহিত্য ও সাংবাদিকতার দিকে ঝুঁকে পড়েন। বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে প্রকৌশলী হিসেবে একবার যোগ দিয়েছিলেন সরকারি চাকরিতে কিন্তু ১৫ দিনের মাথায় আবার ফিরে আসেন সাংবাদিকতা তথা লেখালেখিতেই। বর্তমানে একটি প্রথম শ্রেণির জাতীয় দৈনিকে সহযোগী সম্পাদক হিসেবে কর্মরত। সাহিত্যের প্রায় সব শাখাতেই তাঁর বিচরণ। তাঁর কলাম গদ্যকার্টুন খুবই পাঠকপ্রিয়। তাঁর উপন্যাস মা ইংরেজিতে ফ্রিডম’স মাদার নামে দিল্লি থেকে প্রকাশিত হয়েছে। উড়িষ্যা থেকে ওডিশি ভাষায়ও বেরিয়েছে এর অনুবাদ। সাহিত্যের জন্য পেয়েছেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার, সিটি আনন্দ-আলো পুরস্কার, খালেকদাদ চৌধুরী পদক, খুলনা রাইটার্স ক্লাব পদক, কবি মোজাম্মেল হক ফাউন্ডেশন পুরস্কার, সুকান্ত পদক, ইউরো সাহিত্য পুরস্কার।
If you found any incorrect information please report us