৳ ২৩০ ৳ ১৭৩
|
২৫% ছাড়
|
Quantity |
|
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
"একটি উজ্জ্বল অধ্যায়: ডায়রিয়া প্রতিরোধে ব্র্যাক" বইয়ের ফ্যাপের লেখা: গত শতকের আশির দশকে প্রাণঘাতী ব্যাধি ডায়রিয়ার বিরুদ্ধে সংগ্রাম পরিচালনা করে এদেশে একটি বড় বিজয় অর্জিত হয়েছিল। সেই বিজয় এসেছিল ব্র্যাকের ডায়রিয়া প্রতিষেধক কর্মসূচির (ওটেপ) মাধ্যমে। ঐ সময় ডায়রিয়া ছিল একটি মারাত্মক শিশুঘাতী রোগ। বিশেষত পাচ বছরের কমবয়সী শিশুরাই অধিকহারে এই রোগে মৃত্যুর শিকার হতো। ব্র্যাক সেদিন ডায়রিয়া প্রতিরোধে বাংলাদেশের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অন্তত একজন নারীকে লবণগুড়ের স্যালাইন বানানো শিখিয়ে দিয়েছিল। বেসরকারি উদ্যোগে দেশের প্রায় প্রতিটি পরিবারকে স্পর্শ করে এ ধরনের কোনো কর্মসূচি এর আগে বাস্তবায়িত হয়নি। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ ধরনের অভিযান পরিচালনার ঘটনাও দ্বিতীয়বার ঘটেনি। বর্তমান গ্রন্থে ডায়রিয়া ব্যাধির বিরুদ্ধে এই অভিযান এবং জয়লাভের কাহিনি আদ্যোপান্ত বর্ণিত হয়েছে। এই বইয়ের লেখক সুখেন্দ্র কুমার সরকার শিক্ষকতা পেশা দিয়ে জীবন শুরু করে একজন মাঠকর্মী হিসেবে ব্র্যাকে যোগ দিয়েছিলেন। ওটেপ কর্মসূচির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এর পরিচালনার সঙ্গে তিনি ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ছিলেন। তিনি ধারাবাহিকভাবে ব্র্যাকের লবণগুড়ের স্যালাইন কর্মসূচির কার্যপদ্ধতি, চ্যালেঞ্জ এবং সাফল্যগুলো চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। ডায়রিয়ার বিরুদ্ধে আমাদের লড়াইয়ের ইতিহাসে যথাযথ আলোকসম্পাত করে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। তার এই পরিশ্রমসাধ্য কাজটি সময়ের দলিল হয়ে থাকবে।
Title | : | একটি উজ্জ্বল অধ্যায় ডায়রিয়া প্রতিরোধে ব্রাক |
Author | : | সুখেন্দ্র কুমার সরকার |
Publisher | : | পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড |
ISBN | : | 9789849250647 |
Edition | : | 2017 |
Number of Pages | : | 126 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
সুখেন্দ্র কুমার সরকার ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুণ্ডু উপজেলাধীন ঘোড়াগাছা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ও বিএড এবং ফিলিপাইনের ম্যানিলায় অবস্থিত এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট থেকে ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতকোত্তর। ১৯৭৩ সালে একজন মাঠকর্মী হিসেবে ব্র্যাকে যোগদান করেন। তৎপূর্বে যুক্ত ছিলেন শিক্ষকতা পেশায়। মাঠপর্যায় থেকে কাজ শুরু করে সবশেষে ব্র্যাকের পরিচালক হিসেবে দায়িত্বপালন করেন। ২০১৩ সালে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণকালীন কোষাধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন এবং এখনও ঐ দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। ব্র্যাকের ওটেপ কর্মসূচির শুরু থেকে প্রায় শেষ পর্যন্ত তিনি এ কর্মসূচির পরিচালনার কাজে নিয়ােজিত ছিলেন। গত শতকের সত্তরের দশকে তিনি ব্র্যাকের বয়স্ক শিক্ষার বই ‘ব্যবহারিক শিক্ষার পাঠলিপি ও অনুশীলন এবং শিক্ষা সেবক সহায়িকা’ রচনার কাজে জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন এনজিওর সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন। ক্রেডিট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (সিডিএফ)-এর তিনি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও ব্যুরো বাংলাদেশ এনজিওর চেয়ারপারসন।
If you found any incorrect information please report us