৳ ২৫০ ৳ ২১৩
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি
দলমত নির্বিশেষে বিতর্কের উর্ধ্বে উঠে সাধারণ মানুষের স্মৃতিতে মুক্তিযুদ্ধকে জাগিয়ে তোলা এবং মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কাজে সহায়তা করাই হবে সংগঠনটি প্রধান কাজ। সে লক্ষ্যে ওই বছরের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস ভিন্ন আঙ্গিকে পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অনুসন্ধান কমিটি সিদ্ধান্ত নেয়— গণহত্যা স্থান, যুদ্ধস্থানে মোমবাতি জ্বালিয়ে স্বাধীনতা দিবস পালনের। এতে গণহত্যা স্থান, যুদ্ধস্থানও চিহ্নিত হবে, আবার স্থানীয় জনগণকেও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিতে ফেরানো যাবে। শুরু হয় সংশ্লিষ্ট এলাকায় কমিটি গঠন। ওই কমিটিই স্থানীয় ভাবে অর্থ সংগ্রহ করে শহিদদের তালিকা করে তা জনসমক্ষে টানিয়ে দেয়। এতে জনমনে বিপুল সাড়া লক্ষ্য করা যায়। জনগণের মধ্য থেকে পাওয়া যায় কাজ করার গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, তা হলো— ‘মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য’ শহিদ পরিবার এবং মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ। কর্মসূচি সফল করতে স্কুল-কলেজে যাওয়া হয়। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছে থেকে সাড়া মেলে বিপুল। তারাই ফুল সংগ্রহ করে, তা নিয়ে যায় সংশ্লিষ্ট পরিবারকে কৃতজ্ঞতা জানাতে। ‘ফুল দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ’ কর্মসূচি পালন করার সময় পরিবারগুলো আবেগ তাড়িত হয়ে প্রত্যুত্তর দেয়। সে আবেগে সংক্রমিত হয় শিক্ষার্থীরাও। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সিদ্ধান্ত নেয় প্রতি বছর তারা ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ‘কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর্মসূচি’ পালন করবে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে জনগণের এই আবেগকেই উস্কে দিতে চায় সিরাজগঞ্জের গণহত্যা অনুসন্ধান কমিটি।
Title | : | সাধারণের চোখে মুক্তিযুদ্ধ |
Author | : | সাইফুল ইসলাম |
Publisher | : | স্বপ্ন৭১ প্রকাশন |
ISBN | : | 9789849731054 |
Edition | : | 1st Published, 2023 |
Number of Pages | : | 80 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
জন্ম ১৯৩৩, সিরাজগঞ্জ। ১৯৪৮ সালে সেখানে ভাষা আন্দোলন সংগঠিত করতে নেতৃত্ব দেন। তখন থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ছাত্র আন্দোলনে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৭ সালে ন্যাপের প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই তিনি সংগঠনটির সঙ্গে যুক্ত ও পরে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তীকালে একতা পার্টি ও গণতন্ত্রী পার্টি করেছেন। মৃত্যুর আগে গণতন্ত্রী পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৪৮ সালেই মওলানা ভাসানীর সঙ্গে তাঁর পরিচয়। ন্যাপের বিভক্তির পর দলের অপর অংশের সঙ্গে যুক্ত হলেও ভাসানীর সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক অটুট ছিল। ১৯৭১ সালে ভাসানীর সঙ্গে ভারত গমনই শুধু নয়, সেখানে অবস্থানকালে মওলানা ভাসানীর একান্ত সচিব ও মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০১২ সালে তাঁর মৃত্যু হয়।
If you found any incorrect information please report us