ফলের পুষ্টিগুণ ও ব্যবহার (হার্ডকভার)
ফলের পুষ্টিগুণ ও ব্যবহার (হার্ডকভার)
৳ ৩০০   ৳ ২৫৫
১৫% ছাড়
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

মানব দেহের ক্ষয়পূরণ, পুষ্টি সাধন এবং দেহকে সুস্থ ও নিরোগ রাখার জন্য নানা ধরণের ফল খাওয়া একান্ত প্রয়োজেন। ফল আমাদের চিরায়ত ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ। খাদ্য চাহিদা পূরণ, পুষ্টি সরবরাহ, মেধার বিকাশ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ বহুমাত্রিক অবদানে ফলদ, বনজ ও ঔষধিবৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। ফল দেহে আনে বল, আর ভিটামিনের একমাত্র উৎস। প্রতিদিন একজন লোকের ১৫০-২০০ গ্রাম ফল খাওয়া দরকার। প্রায় সব রকম ফলে যথেষ্ট পরিমাণ ভিটামিন- 'সি' পাওয়া যায়। আপেল, নাসপাতি, পেয়ারা, শসা ইত্যাদি ধরণের ফলের ছিলকা বা উপরের খোসা আমরা অনেকেই ফেলে দেই। তাতে অনেক খাদ্যমান অপচয় হয়। তাই সম্ভব হলে খোসা না ফেলাই ভালো। বেশি পাকা ফলে খাদ্যমান কমে যায়। যেমন-পাকা পেঁপে থেকে আধাপাকা পেঁপে বেশি পুষ্টিমানসম্পন্ন। তাছাড়া পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে বেশি নজর দেয়া প্রয়োজন। ফল আগেই ভালোভাবে ধুয়ে কাটা উচিত। আগে কেটে, পরে ধোয়া হলে পানির সাথে অনেক খাদ্য উপাদান/ভিটামিন মিশে বের হয়ে যায়।

Title : ফলের পুষ্টিগুণ ও ব্যবহার
Author : ড. মোঃ আখতার হোসেন চৌধুরী
Publisher : প্রান্ত প্রকাশন
ISBN : 9789849449577
Edition : 1st Published, 2020
Country : Bangladesh
Language : Bengali

ড. মোঃ আখতার হােসেন চৌধুরী ১৯৬২ সালে চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ থানাধীন সুবিন্দপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক কৃষি (সম্মান) ডিগ্রিতে প্রথম শ্রেণীতে পঞ্চম, ১৯৮৫সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি রসায়ন বিভাগে মাস্টার্স ডিগ্রিতে প্রথম শ্রেনীতে প্রথম স্থান, ২০০০ সালে জাপানের হিরোসিমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ডি এবং ২০০৬ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় হতে পোস্ট ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন | ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়েল কৃষি রসায়ন বিভাগে প্রভাষক হিসেবে তার চাকুরী জীবন শুরু হয়। ১৯৯১ সালে একই বিভাগে সহকারী প্রফেসর এবং ২০০৩ সালে প্রফেসর পদে পদোন্নতি লাভ করেন । বাংলাদেশের ফুল, ফল, সবজি ও মাছ চাষের গুণগত মান উন্নোয়নে তাঁর উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। এম.এস পর্যায়ে তিনি প্রায় ৬০ জন ছাত্র-ছাত্রীর এবং ২ জন পি.এইচ.ডি ছাত্রের গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]