৳ ৫০০ ৳ ৪২৫
|
১৫% ছাড়
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি
বাংলাদেশে শতাধিক প্রজাতির ফল উৎপাদনের চমৎকার মাটি ও জলবায়ু রয়েছে। দেশে প্রায় ১০টি ফল বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত হয়। এসব ফলের মধ্যে আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, লেবু, পেয়ারা, আনারস, নারিকেল, বাঙ্গি-তরমুজ, পেঁপে ইত্যাদি প্রধান। প্রতি বছর এ দেশে প্রায় ১৫-২৫ শতাংশ ফল বিভিন্ন বালাইয়ের আক্রমণে নষ্ট হয়। এসব বালাইয়ের মধ্যে বিভিন্ন পােকামাকড় ও রােগ প্রধান। রােগ ও পােকামাকড় ছাড়া বাদুড়, ইদুর, কাঠবিড়ালী ইত্যাদি দ্বারাও বেশ কিছু ফলনষ্ট হয়। এরাও বালাই। অধিকাংশ ফলচাষিরা ফলের বালাই সঠিকভাবে চেনে না ও সেসব বালাই নিয়ন্ত্রণের সঠিক উপায় জানেন না। তাদের জন্য লেখক কষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় তার দীর্ঘদিনের বাস্তব অভিজ্ঞার আলােকে লিখেছেন ‘ফলের সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা' বইটি। বইটিতে প্রধান ও অপ্রধান ফলের সচরাচর যেসব রােগ ও পােকামাকড় এ দেশে দেখা যায় রঙিন ছবিসহ তিনি অত্যন্ত সহজ সরল ভাষায় তার পরিচিতি, ক্ষতির লক্ষণ ও সমন্বিত ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিসমূহ বর্ণনা করেছেন। বইটি ফলচাষিদের খুব কাজে লাগবে।
Title | : | ফলের সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা |
Author | : | মৃত্যুঞ্জয় রায় |
Publisher | : | অনিন্দ্য প্রকাশ |
ISBN | : | 9789849119906 |
Edition | : | 2016 |
Number of Pages | : | 272 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় প্রায় তিন দশক ধরে বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লিখছেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে এম.এসসি.এজি (উদ্যানতত্ত্ব) ডিগ্রি অর্জন করেন। পেশাগতভাবে তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে। সর্বশেষ অতিরিক্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর রয়েছে কৃষিক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে কাজ করার সুদীর্ঘ বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ফসল উৎপাদনের বিশেষ পারদর্শীতা, শিক্ষকতা ও প্রশিক্ষণের দক্ষতা। এর ওপর ভিত্তি করে তিনি লিখেছেন ‘বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল’ বইটি।। কৃষি বিষয়ে তিনি ইতােমধ্যে অনেকগুলাে বই লিখেছেন। এ পর্যন্ত তাঁর লেখা ৮৫টি বই প্রকাশিত হয়েছে যার মধ্যে ৬২টি বই কৃষি বিষয়ক। কৃষি বিষয়ক লেখালেখির জন্য তিনি ২০১২ সালে পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার এবং ২০১৮ সালে পেয়েছেন বাংলাদেশ একাডেমী অব এগ্রিকালচার স্বর্ণপদক।
If you found any incorrect information please report us