৳ ১০০ ৳ ৯০
|
১০% ছাড়
|
Quantity |
|
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
১০% নিশ্চিত ছাড় এবং ডেলিভারি একদম ফ্রি !! সাথে পাচ্ছেন ১০০০ টাকার ডিসকাউন্ট কার্ড ফ্রি। মাত্র ১০০০ বা তার বেশি টাকার পাঠ্যবই ও অনুশীলনমূলক বই -এর জন্য প্রযোজ্য। কুপন কোড: ACADEMIC ব্যবহার করলেই
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের ওপর ১৯৯৯ সালের ৭ই মার্চ বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর আয়ােজিত বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ : একটি নিবিড় আলােচনা বৈঠক’ শীর্ষক এক গােলটেবিল আলােচনা অনুষ্ঠিত হয়।
ভাষণটির সংক্ষিপ্ত প্রেক্ষাপট, এর বিষয়বস্তুর বিন্যাস, ভাষা, বাক্য নির্মাণ, বক্তব্যের অন্তর্নিহিত ও বাহ্যিক দ্যোতনা, এর প্রশাসনিক, সামরিক ও আন্তর্জাতিক আইনসহ বহুমাত্রিক তাৎপর্য এবং বঙ্গবন্ধুর ক্যারিশমা-যুক্ত উদাত্ত আহ্বান, দিক-নির্দেশনা ও স্ট্র্যাটেজি এবং তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞার ওপর আলােকপাত করেন তৎকালীন মাননীয় পানিসম্পদ মন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক, মাননীয় শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী তােফায়েল আহমেদ, মাননীয় মৎস্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রী আ. স. ম. আবদুর রব, মাননীয় যুব ও ক্রীড়া এবং সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তৎকালীন জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. বােরহানউদ্দিন, খান জাহাঙ্গীর, কূটনীতিক জনাব ফারুক চৌধুরী, সাংবাদিক এ. বি. এম. মূসা, সাংবাদিক-গবেষক শাহরিয়ার কবির, মেজর জেনারেল (অব) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান, অধ্যাপক মমতাজউদদীন আহমদ, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হােসেন, প্রফেসর মুস্তাফা নূরউল ইসলাম ও জাতীয় জাদুঘরের তৎকালীন মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান। অনুষ্ঠানটি সমন্বয় করেন অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন। বর্তমান গ্রন্থটি ওই আলােচনা বৈঠকের অনুপুঙ্খ বিবরণ-সমৃদ্ধ ভাষ্য। শামসুজ্জামান খান-এর সম্পাদনায় কথাপ্রকাশ এ ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ গােলটেবিল আলােচনাটির লিখিত ভাষ্য গ্রন্থাকারে প্রকাশ করলাে।
Title | : | বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ: একটি গোলটেবিল আলোচনা |
Author | : | শামসুজ্জামান খান |
Publisher | : | কথাপ্রকাশ |
ISBN | : | 9847012004500 |
Edition | : | 2021 |
Number of Pages | : | 80 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
শামসুজ্জামান খান। গবেষক, প্রবন্ধকার ও ফোকলোরবিদ হিসেবে দেশে-বিদেশে সুপরিচিত। প্রধানত চিন্তাশীল রচনাই প্রথম জীবন থেকে ছিল তার অন্বিষ্ট। উদ্ভাবনাময় এবং মৌলিক অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন লেখালেখির পাশাপাশি ফোকলোরের আরেকটি গভীর কিন্তু সরস আঙ্গিকের জনপ্রিয় পরিবেশনাতেও তার দক্ষতা তুলনারহিত। এই রচনাগুলো তাকে ব্যাপক জনপ্রিয়তা দিয়েছে। এ-সংক্রান্ত বইগুলো নিয়েই প্রকাশিত হলো তার রঙ্গসমগ্র। এই রচনাগুলোতে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের চিত্তরঞ্জনী কৌতুকপ্রিয় রূপটি শিল্পিত ভঙ্গিতে প্রকাশ লাভ করেছে। এই কারণে এই রচনার গুরুত্ব অসামান্য বলা যায়। শামসুজ্জামান খান (১৯৪০) প্রথম জীবনে শিক্ষকতা করেছেন মুন্সিগঞ্জ হরগঙ্গা কলেজ (১৯৬৪), ঢাকার জগন্নাথ কলেজ (১৯৬৪-৬৮) এবং ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (১৯৬৮-১৯৭৩)। পরে ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমির সংস্কৃতি বিভাগে উপপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। পর্যায়ক্রমে তিনি একাডেমির পরিচালক (১৯৮৫-৯৬), বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক (১৯৯৬-৯৭), বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক (১৯৯৭-২০০১) এবং ২০০৯ সাল থেকে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক রূপে কর্মরত আছেন। দেশের তিনটি জাতীয় সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানের দায়িত্ব পালনের এক তুলনাহীন রেকর্ড রয়েছে তার। সাহিত্য-সাধনা ও গবেষণার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরষ্কার এবং রাষ্ট্রীয় একুশে পদক’-এ ভূষিত হয়েছেন। তার বইয়ের সংখ্যা সত্তরের কাছাকাছি।
If you found any incorrect information please report us