পাহাড়ে অরণ্যে ট্রেকিং (হার্ডকভার)

ধ্রুবজ্যোতি ঘােষ মুকুল বাংলা দেশের প্রথম প্রশিক্ষিত পর্বতারােহী এবং প্রথম বাঙালী হিসেবে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গিরিবর্তা নেপাল হিমালয়ের থােরাংলা (১৮,০০০ফুট) একাকী অতিক্রমের রেকর্ড স্থাপন করেছেন ২০০৯ সালে, হিমাচল হিমালয়ের রুবালকাং পর্বতশৃঙ্গ (২০,৩০০ফুট)-১৯৭৮খ্রি. এবং বান্দরপুঞ্ছ পর্বতশৃঙ্গ/ব্ল্যাক পিক(২০,৯৫৬ফুট) আরােহণ করেন-১৯৮০খ্রি.। ২০০৬খ্রি. মিলাম হিমবাহে, ২০১১খ্রি. নেপাল হিমালয়ের কালাপাথর পর্বতশৃঙ্গ এবং এভারেস্ট বেসক্যাম্প পরিভ্রমণ করেন। ২০১২খ্রি. নেপাল হিমালয়ে ডাবল এভারেস্ট সামিটার এম.এ. মুহিতের নেতৃত্বে সফল আইল্যান্ড পিক (২০,৩০৬ফুট) পর্বত অভিযানে অংশগ্রহণ এবং প্রায় ১৯,৮০০ফুট পর্যন্ত আরােহণ করেন। জামালপুর জেলার কিংবদন্তী ক্রিকেটার সম্মানে ভূষিত হন-২০০০ সালে, তিনি জামালপুর জেলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন, তিনি জামালপুর জেলার ক্রিকেট আম্পায়ার ছিলেন, তিনি মেলান্দহ উপজেলার কিকেট জনক, এমসিসি কাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। বর্তমানে মেলান্দহ উপজেলার উত্তরণ সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি, মাউন্টেইনিয়ার্স রিং এবং বার্ডলাভার্স রিং এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ঢাকার নর্থ আলপাইন ক্লাবের সদস্য ছিলেন, বর্তমানে বাংলা মাউন্টেননিয়ারিং ট্রেকিং ক্লাবের সম্মানিত পর্বত অভিযাত্রী সদস্য, মেলান্দহ উপজেলার ক্রীড়া সংস্থার বর্তমান সম্মানিত সহ-সভাপতি, ক্রীড়াবিদ, একজন চিত্রশিল্পী, কবি ও সাহিত্যিক এবং ছন্দেঝিনাই সাহিত্য পত্রিকার সম্মানিত সম্পাদক, ২০০৫খ্রি. গ্রামীণ সাহিত্য, সংস্কৃতি চর্চায় অনন্য অবদানের জন্য বিশেষ সম্মাননা পদকে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরাম কর্তৃক ভূষিত হন। মুকাভিনেতা, ল্যাসাে-ড্যান্সার এবং একজন হােমিও চিকিৎসক। বিটিএফ বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার ২০১২খ্রি. অ্যাডভেঞ্চার এবং ট্রেকারের জন্য মনোনিত এবং ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১২-এ বিশেষ অনুষ্ঠানের বাংলাদেশ টুরিজম ফাউন্ডেশন প্রদান করেন। ২০১২খ্রি. জামালপুর জেলার প্রত্যয় জুবিলী বর্ষপুর্তি অনুষ্ঠানে তিনি আজীবন সম্মাননার পুরষ্কার গ্রহণ করেন।