আফ্রিকার কবিতা (হার্ডকভার)
আফ্রিকার কবিতা (হার্ডকভার)
৳ ১৯৫   ৳ ১৪৬
২৫% ছাড়
8 টি Stock এ আছে
Quantity  

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

১০% নিশ্চিত ছাড় এবং ডেলিভারি একদম ফ্রি !! সাথে পাচ্ছেন ১০০০ টাকার ডিসকাউন্ট কার্ড ফ্রি। মাত্র ১০০০ বা তার বেশি টাকার পাঠ্যবই ও অনুশীলনমূলক বই -এর জন্য প্রযোজ্য। কুপন কোড: ACADEMIC ব্যবহার করলেই 

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

আফ্রিকার কালাে মানুষের প্রতিনিধি লিওপান্ড সেদার সেঙ্ঘর রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে যেমন ছিলেন বিশ্বনন্দিত, তেমনি কবি হিসেবেও বিশ্বখ্যাত। বিশ্বনাগরিক, সংস্কৃতি-তাত্ত্বিক বুদ্ধিজীবী হয়ে তিনি লাভ করেছেন বিশশতকের অন্যতম প্রধান কবির শিরােপা। খ্যাতিমান এই কবির কবিতার বিশ্লেষণ ও অনুবাদ নিয়ে প্রকাশিত হলাে আফ্রিকার কবিতা। সেঙ্ঘরের উপর লিখেছেন ও অনুবাদ করেছেন বাংলাদেশের খ্যাতিমান আলােচক ও অনুবাদকবৃন্দ। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ফোকলােরবিদ, প্রাবন্ধিক ও সংস্কৃতি-তাত্ত্বিক শামসুজ্জামান খানের দক্ষ সম্পাদনার স্মারক হিসেবেও গ্রন্থটি বিবেচিত হতে পারে।

Title : আফ্রিকার কবিতা
Author : শামসুজ্জামান খান
Publisher : পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড
ISBN : 9789846341355
Edition : 2019
Number of Pages : 103
Country : Bangladesh
Language : Bengali

শামসুজ্জামান খান। গবেষক, প্রবন্ধকার ও ফোকলোরবিদ হিসেবে দেশে-বিদেশে সুপরিচিত। প্রধানত চিন্তাশীল রচনাই প্রথম জীবন থেকে ছিল তার অন্বিষ্ট। উদ্ভাবনাময় এবং মৌলিক অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন লেখালেখির পাশাপাশি ফোকলোরের আরেকটি গভীর কিন্তু সরস আঙ্গিকের জনপ্রিয় পরিবেশনাতেও তার দক্ষতা তুলনারহিত। এই রচনাগুলো তাকে ব্যাপক জনপ্রিয়তা দিয়েছে। এ-সংক্রান্ত বইগুলো নিয়েই প্রকাশিত হলো তার রঙ্গসমগ্র। এই রচনাগুলোতে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের চিত্তরঞ্জনী কৌতুকপ্রিয় রূপটি শিল্পিত ভঙ্গিতে প্রকাশ লাভ করেছে। এই কারণে এই রচনার গুরুত্ব অসামান্য বলা যায়। শামসুজ্জামান খান (১৯৪০) প্রথম জীবনে শিক্ষকতা করেছেন মুন্সিগঞ্জ হরগঙ্গা কলেজ (১৯৬৪), ঢাকার জগন্নাথ কলেজ (১৯৬৪-৬৮) এবং ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (১৯৬৮-১৯৭৩)। পরে ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমির সংস্কৃতি বিভাগে উপপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। পর্যায়ক্রমে তিনি একাডেমির পরিচালক (১৯৮৫-৯৬), বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক (১৯৯৬-৯৭), বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক (১৯৯৭-২০০১) এবং ২০০৯ সাল থেকে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক রূপে কর্মরত আছেন। দেশের তিনটি জাতীয় সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানের দায়িত্ব পালনের এক তুলনাহীন রেকর্ড রয়েছে তার। সাহিত্য-সাধনা ও গবেষণার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরষ্কার এবং রাষ্ট্রীয় একুশে পদক’-এ ভূষিত হয়েছেন। তার বইয়ের সংখ্যা সত্তরের কাছাকাছি।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]