৳ ৩০০ ৳ ২৫৫
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। এই স্বাধীনতার জন্য বাঙালি জাতিকে দীর্ঘ ৯ মাস বা ২৬৬ দিন প্রাণ পণ লড়াই করতে হয়েছে। ৩০ লক্ষ মানুষের তরতাজা জীবন উৎসর্গ করতে হয়েছে। সম্ভ্রম হারাতে হয়েছে দু'লাখেরও বেশি মা-বোনকে। কোলের শিশু থেকে মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধ কেউ রেহাই পায়নি পাকিস্তানিদের অত্যাচারের হাত থেকে। ভয়াবহ সে অত্যাচার। যা কিনা নীলকরদের অত্যাচারকেও হার মানিয়েছিল। থমকে গিয়েছিল পাখির ডাক, নদীর কলতান। জ্বলেছে বাড়ি-ঘর, দোকান-পাট, ফসলের মাঠ। একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি বাহিনী অতর্কিত আক্রমণের পর বাঙালিদের জাতির সামনে যুদ্ধের বিকল্প কিছুই ছিল না। আর তাই বাংলার আপামর জনগণ আগ-পিছ না ভেবে অস্ত্র ছাড়াই দেশমাতৃকার ডাকে স্বাধীকার আন্দোলনের মরণপণ যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে। সেই যুদ্ধই রূপ নেয় মুক্তিযুদ্ধে। বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা পরিণত হয় এক দফায়। সেটা হচ্ছে ‘বাংলার স্বাধীনতা’। বাংলাদেশের স্বাধীনতা কারো দান নয়। এটি বাঙালি জাতির অর্জন। এই অর্জনের জন্যে যারা লড়েছেন, তাদেরকে দেশ স্বাধীনের পর খেতাব, পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত করা হয়। সেই সব খেতাব, পুরস্কার ও সম্মাননার কথা তুলে ধরা হয়েছে এই বইয়ে। এ বইটি আমাদের ছেলেমেয়েরা মুক্তিযুদ্ধের অনেক নতুন নতুন তথ্য ও চিত্র সম্পর্কে জানতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। আশা করি বইটি সকলের ভালো লাগবে ও উপকারে আসবে। তা হলে লেখক প্রকাশকের শ্রম সার্থক হবে।
Title | : | মুক্তিযুদ্ধের খেতাব পুরস্কার ও সম্মাননা |
Author | : | সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ |
Publisher | : | এস.এস.প্রকাশন |
ISBN | : | 9874843656 |
Edition | : | 2018 |
Number of Pages | : | 144 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
দুই বাংলার পাঠকপ্রিয় কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ। লেখেন উপন্যাস, কিশাের উপন্যাস, শিশুতােষ বই, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, কবিতা ও খেলার বই।। অনুবাদ ও সম্পাদনাতেও রয়েছে দক্ষতা। অনুবাদ ও। সম্পাদনা করেছেন পৃথিবীর বিখ্যাত কবিদের কবিতা। বলা যায়, সাহিত্যের সব শাখায় তার রয়েছে অবাধ বিচরণ। লিখছেন আড়াই দশক ধরে। বাংলাদেশ ও ভারতে প্রকাশিত তার বইয়ের সংখ্যা সব মিলিয়ে দু’শতাধিক। ১৯৮৯ সালে লেখা শুরু ১৯৯২ সালের একুশে বইমেলায় একসাথে ৬ খানা বই প্রকাশের মধ্যে দিয়ে লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। ১৯৯৫ সালে তিনি প্রথম লেখক হিসেবে বাংলা একাডেমি বইমেলায় ‘একক বইয়ের স্টল’ করেন। যা তখন ব্যাপক প্রশংসিত হয়। এ বছরই তাঁর নেতৃত্বে গঠিত হয় “বাংলাদেশ লেখক পরিষদ”। তিনি প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। দীর্ঘদিন ক্রীড়ালেখক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন। ২০০৪ সালে অমরেশ বসু কলেজ সাহিত্য সম্মাননা, ২০১৪ সালে কলকাতার (পশ্চিম বাংলা, ভারতের) ইতিকথা সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন ও একই বছর। ক্রীড়ালেখক সমিতি আয়ােজিত ইন্টারন্যাশনাল স্পাের্টস প্রেস-ডে (এআইপিএস-ডে) সম্মাননায় ভূষিত হন। । ১৯৬২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর মাগুরা জেলার পুখরিয়া। (আলােকদিয়া) গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পীর পরিবারে জন্ম। পিতা মরহুম সৈয়দ হাসান আলী, মা মরহুমা সৈয়দা আয়েশা হাসান। ৯ ভাইবােনের সবার ছােট। ১৯৯৫ সালে তিনি বিয়ে করেন। স্ত্রী অধ্যাপক শাহানা পারভীন লাভলী এবং দুই কন্যা আয়েশা ঋদ্ধি ও আয়েশা ঋতিকে নিয়ে ঢাকার মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতায় লেখকের সুখের সংসার।
If you found any incorrect information please report us