মুক্তিযুদ্ধের খেতাব পুরস্কার ও সম্মাননা (হার্ডকভার)
মুক্তিযুদ্ধের খেতাব পুরস্কার ও সম্মাননা (হার্ডকভার)
৳ ৩০০   ৳ ২৫৫
১৫% ছাড়
2 টি Stock এ আছে
Quantity  

তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩  অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩)  এখন ৬০% ছাড়ে

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। এই স্বাধীনতার জন্য বাঙালি জাতিকে দীর্ঘ ৯ মাস বা ২৬৬ দিন প্রাণ পণ লড়াই করতে হয়েছে। ৩০ লক্ষ মানুষের তরতাজা জীবন উৎসর্গ করতে হয়েছে। সম্ভ্রম হারাতে হয়েছে দু'লাখেরও বেশি মা-বোনকে। কোলের শিশু থেকে মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধ কেউ রেহাই পায়নি পাকিস্তানিদের অত্যাচারের হাত থেকে। ভয়াবহ সে অত্যাচার। যা কিনা নীলকরদের অত্যাচারকেও হার মানিয়েছিল। থমকে গিয়েছিল পাখির ডাক, নদীর কলতান। জ্বলেছে বাড়ি-ঘর, দোকান-পাট, ফসলের মাঠ। একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি বাহিনী অতর্কিত আক্রমণের পর বাঙালিদের জাতির সামনে যুদ্ধের বিকল্প কিছুই ছিল না। আর তাই বাংলার আপামর জনগণ আগ-পিছ না ভেবে অস্ত্র ছাড়াই দেশমাতৃকার ডাকে স্বাধীকার আন্দোলনের মরণপণ যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে। সেই যুদ্ধই রূপ নেয় মুক্তিযুদ্ধে। বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা পরিণত হয় এক দফায়। সেটা হচ্ছে ‘বাংলার স্বাধীনতা’। বাংলাদেশের স্বাধীনতা কারো দান নয়। এটি বাঙালি জাতির অর্জন। এই অর্জনের জন্যে যারা লড়েছেন, তাদেরকে দেশ স্বাধীনের পর খেতাব, পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত করা হয়। সেই সব খেতাব, পুরস্কার ও সম্মাননার কথা তুলে ধরা হয়েছে এই বইয়ে। এ বইটি আমাদের ছেলেমেয়েরা মুক্তিযুদ্ধের অনেক নতুন নতুন তথ্য ও চিত্র সম্পর্কে জানতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। আশা করি বইটি সকলের ভালো লাগবে ও উপকারে আসবে। তা হলে লেখক প্রকাশকের শ্রম সার্থক হবে।

Title : মুক্তিযুদ্ধের খেতাব পুরস্কার ও সম্মাননা
Author : সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ
Publisher : এস.এস.প্রকাশন
ISBN : 9874843656
Edition : 2018
Number of Pages : 144
Country : Bangladesh
Language : Bengali

দুই বাংলার পাঠকপ্রিয় কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ। লেখেন উপন্যাস, কিশাের উপন্যাস, শিশুতােষ বই, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, কবিতা ও খেলার বই।। অনুবাদ ও সম্পাদনাতেও রয়েছে দক্ষতা। অনুবাদ ও। সম্পাদনা করেছেন পৃথিবীর বিখ্যাত কবিদের কবিতা। বলা যায়, সাহিত্যের সব শাখায় তার রয়েছে অবাধ বিচরণ। লিখছেন আড়াই দশক ধরে। বাংলাদেশ ও ভারতে প্রকাশিত তার বইয়ের সংখ্যা সব মিলিয়ে দু’শতাধিক। ১৯৮৯ সালে লেখা শুরু ১৯৯২ সালের একুশে বইমেলায় একসাথে ৬ খানা বই প্রকাশের মধ্যে দিয়ে লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। ১৯৯৫ সালে তিনি প্রথম লেখক হিসেবে বাংলা একাডেমি বইমেলায় ‘একক বইয়ের স্টল’ করেন। যা তখন ব্যাপক প্রশংসিত হয়। এ বছরই তাঁর নেতৃত্বে গঠিত হয় “বাংলাদেশ লেখক পরিষদ”। তিনি প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। দীর্ঘদিন ক্রীড়ালেখক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন। ২০০৪ সালে অমরেশ বসু কলেজ সাহিত্য সম্মাননা, ২০১৪ সালে কলকাতার (পশ্চিম বাংলা, ভারতের) ইতিকথা সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন ও একই বছর। ক্রীড়ালেখক সমিতি আয়ােজিত ইন্টারন্যাশনাল স্পাের্টস প্রেস-ডে (এআইপিএস-ডে) সম্মাননায় ভূষিত হন। । ১৯৬২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর মাগুরা জেলার পুখরিয়া। (আলােকদিয়া) গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পীর পরিবারে জন্ম। পিতা মরহুম সৈয়দ হাসান আলী, মা মরহুমা সৈয়দা আয়েশা হাসান। ৯ ভাইবােনের সবার ছােট। ১৯৯৫ সালে তিনি বিয়ে করেন। স্ত্রী অধ্যাপক শাহানা পারভীন লাভলী এবং দুই কন্যা আয়েশা ঋদ্ধি ও আয়েশা ঋতিকে নিয়ে ঢাকার মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতায় লেখকের সুখের সংসার।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]