৳ ৫০০ ৳ ৪২৫
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩ অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি
১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩) এখন ৬০% ছাড়ে
তাত্ত্বিক পদার্থবিদ স্টিফেন হকিংয়ের আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম (১৯৮৮) বইটিকে বলা হয় সর্বকালের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানবিষয়ক বই। খুব জনপ্রিয়তা পায় বইটি এবং পাঠকের কাছ থেকে আরও বই লেখার তাগিদ পেতে শুরু করেন তিনি। এক যুগ পরে আরেকটি বই লেখার সিদ্ধান্ত নেন হকিং এবং ২০০১ সালে প্রকাশ করেন। দ্য ইউনিভার্স ইন আ নাটশেল। এ বইয়ে মহাবিশ্বকে সংক্ষেপে বর্ণনা করেছেন; ব্যাখ্যা করেছেন এর পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা রহস্যও। অপার মহাবিশ্বের বহুল আলােচিত মহাবিস্ফোরণ, কৃষ্ণগহ্বর, কৃষ্ণবস্তুসহ নানা রহস্য উন্মােচনের চেষ্টা করেছেন তিনি। এ কাজে ব্যবহার করেছেন সাধারণ আপেক্ষিকতা, কোয়ান্টাম মেকানিকস, স্ট্রিং-তত্ত্ব থেকে শুরু করে বহুল আলােচিত বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলাে। বইটির ভাষা সহজ। পাতায় পাতায় ব্যবহার করা হয়েছে ছবি। বইটি বিজ্ঞানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আনন্দ দেবে, উপভােগ করতে পারবেন সাধারণ পাঠকও। অনুবাদক আবুল বাসার ইতিমধ্যে স্টিফন হকিংয়ের চারটি বই অনুবাদ করেছেন, এর তিনটিই প্রকাশ করেছে প্রথমা প্রকাশন দ্য থিওরি অব এভরিথিং, মাই ব্রিফ হিস্ক্র, ব্রিফ আনসারস টু দ্য বিগ কোয়েশ্চেনস (বড় প্রশ্ন, ছােট উত্তর)। বইগুলাে সমাদৃত হয়েছে। দ্য ইউনিভার্স ইন আ নাটশেলও বাঙালি পাঠকের কাছে সমাদৃত হবে।
Title | : | দ্য ইউনিভার্স ইন আ নাটশেল |
Author | : | স্টিফেন হকিং |
Translator | : | আবুল বাশার |
Publisher | : | প্রথমা প্রকাশন |
ISBN | : | 9789845250696 |
Edition | : | 2021 |
Number of Pages | : | 255 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
স্টিফেন হকিং (৮ই জানুয়ারি, ১৯৪২ – ১৪ই মার্চ, ২০১৮) একজন ইংরেজ তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী , গণিতবিদ, বিশ্বতাত্ত্বিক ও বিজ্ঞান-বিষয়ক জনপ্রিয় ধারার লেখক। তাঁকে ২০শ শতকের অন্যতম সেরা তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানীদের একজন হিসেবে গণ্য করা হয়। হকিং যুক্তরাজ্যের ইংল্যান্ডের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক মহাবিশ্বতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের (সেন্টার ফর থিওরেটিক্যাল কসমোলজি) প্রধান ছিলেন। তিনি ১৯৭৯ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের লুকাসীয় অধ্যাপক ছিলেন এবং ২০০৯ সালের ১ অক্টোবর এই পদ থেকে অবসর নেন। এছাড়াও তিনি কেমব্রিজ নগরীর গনভিল অ্যান্ড কিজ কলেজের সভ্য (ফেলো) হিসেবে কাজ করেন।
If you found any incorrect information please report us