৳ ৩৫০ ৳ ২৯৮
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
বাংলাদেশের কৃষিতে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ নাটকীয় পরিবর্তন ঘটেছে। দেশ এখন খাদ্যশস্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হলেই তারা তখন হাত বাড়ায় অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির দিকে। তাই বাংলাদেশের কৃষিতে এখন খোরপোষ কৃষি ব্যবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটেছে বাণিজ্যিক কৃষির। এর মানে, এখন অনেক ফসল বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে মুনাফা বা অর্থ উপার্জনের জন্য। তাই এ দেশের কৃষিতে এখন অর্থকরী ফসলের সংখ্যা দিন দিনই বাড়ছে। অনেক খাদ্যশস্যও এখন অর্থকরী ফসলে পরিণত হচ্ছে, যেমন ভুট্টা। আলুর মতো সবজিও এখন কৃষকদের কাছে আর্থিকভাবে লাভজনক ফসল হয়ে উঠেছে। আবার নতুন কিছু ফসল এ দেশের কৃষিতে অর্থকরী ফসল হিসেবে সম্ভাবনার আলো দেখাচ্ছে, যেমন কফি ও কাজুবাদাম। পাট, তুলা, তামাক, চা, আখ, পান, রাবার ইত্যাদি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল। এরকম ১৫টি অর্থকরী ফসলের চাষাবাদ প্রযুক্তি নিয়ে লেখা হয়েছে 'বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল' বইটি। যারা এসব অর্থকরী ফসল চাষ করে অধিক ফলন পেতে চান, তাদের এসব প্রযুক্তি অত্যন্ত কাজে লাগবে। তাছাড়া এ বিষয়ের ছাত্র-ছাত্রী ও কৃষি সম্প্রসারণ কর্মীদেরও বইটি উপকারে আসবে।
Title | : | বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল |
Author | : | মৃত্যুঞ্জয় রায় |
Publisher | : | প্রান্ত প্রকাশন |
ISBN | : | 9789849327578 |
Edition | : | 1st Published, 2022 |
Number of Pages | : | 204 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় প্রায় তিন দশক ধরে বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লিখছেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে এম.এসসি.এজি (উদ্যানতত্ত্ব) ডিগ্রি অর্জন করেন। পেশাগতভাবে তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে। সর্বশেষ অতিরিক্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর রয়েছে কৃষিক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে কাজ করার সুদীর্ঘ বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ফসল উৎপাদনের বিশেষ পারদর্শীতা, শিক্ষকতা ও প্রশিক্ষণের দক্ষতা। এর ওপর ভিত্তি করে তিনি লিখেছেন ‘বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল’ বইটি।। কৃষি বিষয়ে তিনি ইতােমধ্যে অনেকগুলাে বই লিখেছেন। এ পর্যন্ত তাঁর লেখা ৮৫টি বই প্রকাশিত হয়েছে যার মধ্যে ৬২টি বই কৃষি বিষয়ক। কৃষি বিষয়ক লেখালেখির জন্য তিনি ২০১২ সালে পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার এবং ২০১৮ সালে পেয়েছেন বাংলাদেশ একাডেমী অব এগ্রিকালচার স্বর্ণপদক।
If you found any incorrect information please report us