জাভা ওয়েব প্রোগ্রামিং (পেপারব্যাক)
জাভা ওয়েব প্রোগ্রামিং (পেপারব্যাক)
৳ ৪৮০   ৳ ৪০৮
১৫% ছাড়
Quantity  

তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩  অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩)  এখন ৬০% ছাড়ে

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

ভূমিকা:

প্রায় ১৪ বছর আগে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রোগ্রামিংয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলাম, তখন থেকেই লক্ষ করেছি জাভা সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ভাষা। তখন সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন বলতে শুধু ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনই বুঝতাম।কিন্তু একটি বিষয় মাথায় ঢুকত না যে নিত্যদিনের ব্যবহার করা বেশিরভাগ ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন জাভায় ডেভেলপ করা না হলেও জাভা কীভাবে এত জনপ্রিয় হয়? এমন তো নয় যে, এটিই একমাত্র ওপেনসোর্স ও পুরনো ভাষা। জাভার কাছাকাছি জনপ্রিয় অন্যান্য ভাষা, যেমন : পাইথন, রুবি, পিএইচপি – এগুলো জাভার আগে বা কাছাকাছি সময়েই রিলিজ হয়েছে। তাহলে জাভা কেন বা কীভাবে এতো বহুল ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয় হলো? এই প্রশ্নের উত্তর পেয়েছিলাম কয়েক বছর পর যখন জাভাভিত্তিক ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের সঙ্গে পরিচিত হই। পৃথিবীর সব বড় বড় এন্টারপ্রাইজ কোম্পানি, ব্যাংকিং সেক্টর, ই-কমার্স অ্যাপ্লিকেশন, টেক জায়ান্ট, যেমন : অ্যামাজন বা গুগলে যতটুকু জাভা ব্যবহৃত হয়, তার বড় অংশই ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্টে। ডেভেলপমেন্ট প্লাটফর্ম হিসেবে জাভার এই জনপ্রিয়তার কারণ কিন্তু এর সিনট্যাক্স নয়, এর ইকোসিস্টেম। এই ইকোসিস্টেম ব্যবহার করে ডায়নামিক ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলো, যেমন : স্কেলেবিলিটি, মেইনটেনেবিলিটি, ট্রানজেকশন, ট্রেসেবিলিটি, অন্য সিস্টেমের সঙ্গে ইন্টিগ্রেশন, সিকিউরিটি ইত্যাদি রক্ষা করে দ্রুত অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জাভার এই ইকোসিস্টেমে অসংখ্য ফ্রেমওয়ার্ক, লাইব্রেরি, এপিআই তৈরি হয়েছে, যা ব্যবহার করে ডেভেলপাররা কম সময়ে বাস্তবধর্মী ও জটিল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে ফেলতে পারে।

অনেক বছর ধরে প্রফেশনাল জাভা ডেভেলপমেন্টের সঙ্গে যুক্ত থাকার সুবাদে যে বিষয়টি জুনিয়র ডেভেলপারদের মধ্যে লক্ষ করেছি, তা হলো : ওয়েব ডেভেলপমেন্টের মৌলিক ধারণাগুলো না জেনেই হাই লেভেল ফ্রেমওয়ার্ক, যেমন : স্প্রিং বা জাভা এন্টারপ্রাইজ এডিশনে কাজ করার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়া। এর ফলে তারা ছোটোখাটো কোনো সমস্যা হলেও নিজে নিজে তার কারণ খুঁজে বের করতে পারে না। এর ফলে এরা ইন্টারনেট ঘেঁটে, না বুঝে কোড পরিবর্তন করে করে দেখার চেষ্টা করে, এবং এতে অনেক সময় নষ্ট করে একসময় হতাশ হয়ে পড়ে। অথচ অনেক সমস্যার মূলে থাকে প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক ধারণা সম্পর্কে অবগত না থাকা। আরেকটি বিষয় লক্ষ করেছি, তা হলো : তারা বই বা বিভিন্ন সাইট ঘেঁটে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে তত্ত্বীয় জ্ঞান পেলেও ধারণার সঙ্গে বাস্তব জীবনের প্রোজেক্টের সমন্বয় কীভাবে করা হয়, ইন্ডাস্ট্রিতে কী কী বেস্ট প্র্যাকটিস ব্যবহার করা হয়, এই বিষয়গুলো সম্পর্কে কোনো সঠিক দিকনির্দেশনা পায় না।

এই সমস্যাগুলোকে মাথায় রেখে নতুন ডেভেলপারদের একটি বাস্তবধর্মী ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের হাতে কলমে অভিজ্ঞতা দেওয়ার চিন্তা থেকেই এই বইটি লেখা হয়েছে। এই বইয়ে জাভা ব্যবহার করে ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরির অপরিহার্য মৌলিক ধারণাগুলো, যেমন : এইচটিটিপি প্রোটোকল ও এর বিভিন্ন মেথড, অ্যাপ্লিকেশন সার্ভার, জাভা সার্ভলেট, জেএসপি, জাভা ট্যাগ লাইব্রেরি, অথেনটিকেশন, ফিল্টারিং ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোড করে দেখানো হয়েছে। সব বাস্তবধর্মী অ্যাপ্লিকেশনে কোনো না কোনো ডেটাবেস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন থেকে কীভাবে ডেটাবেস অ্যাকসেস করা হয়, কীভাবে কানেকশন পুল ব্যবহার করে আপ্লিকেশনের ইফিশিয়েন্সি বাড়ানো যায় – এগুলো খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এছাড়া ওয়েব আপ্লিকেশনে ডেটা ইন্টেগ্রিটি রক্ষায় ট্রানজেকশনের ব্যবহার কিংবা রিইউজেবল ও টেস্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের আর্কিটেকচারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ডিপেনডেন্সি ইনজেকশন (Dependency Injection)-এর ব্যবহার – এই বিষয়গুলো কার্যকরীভাবে করে দেখানো হয়েছে। বইটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে এবং সঙ্গে সঙ্গে প্রজেক্টের কোডগুলো হাতে কলমে করলে পাঠক খুব সহজেই ওয়েব ডেভেলপমেন্টের বিল্ডিং ব্লকগুলো (building blocks) আয়ত্ত করতে পারবেন।

বজলুরকে আমি চিনি ২০১২ সাল থেকে, একসঙ্গে দীর্ঘদিন Therap (BD)-তে কাজ করেছি আমরা; পরে JUGBD-তেও একসঙ্গে অনেক কিছু করেছি। ওর মধ্যে জাভা এবং সফটওয়ার ডেভেলপমেন্টের প্রতি যে একাগ্রতা, তা খুব কম লোকের মধ্যেই আমি দেখেছি। Java User Group Bangladesh (JUGBD)-এর প্রতিষ্ঠা আর সেটাকে বছরের পর বছর ধরে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো অধ্যবসায় আর একনিষ্ঠ প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। ও অন্যদের থেকে আলাদা এ কারণে যে, ও শুধু নিজে ডেভেলপমেন্টের সাথে যুক্ত থেকেই দায়িত্ব শেষ মনে করেনি, বরং এই জ্ঞানকে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছে বিভিন্নভাবে : ওয়েবিনার (Webinar) আয়োজন করে, লাইভ সেশন নিয়ে, আর্টিকেল লিখে এবং বিশেষভাবে : বাংলায় বই লিখে। জাভা নিয়ে ওর ইতিমধ্যে তিনটি বই প্রকাশিত হয়েছে, এবং সবগুলোই পাঠকমহলে জনপ্রিয় হয়েছে। অন্য সব বইগুলোর মতো এই বইটিও সবার কাছে সমাদৃত হবে বলে আমি মনে করি । যারা জাভা ব্যবহার করে ওয়েব ডেভেলপমেন্টে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাদের জন্য অবশ্যপাঠ্য এই বইটি।

আবদুল্লাহ আল মামুন অরণ্য
সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার,
গ্লোবাল রিলে, কানাডা।

লেখকের কথা:

প্রথমেই মহান আল্লাহ তাআলার কাছে বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এই অল্প সময়ের মধ্যে আরেকটি বই শেষ করতে সাহায্য করার জন্য। বইটি লিখতে ও রিভিউ করতে অনেকেই আমাকে নানাভাবে সহায়তা করেছেন। এই সাহায্যটুকু ছাড়া এই বইটি লেখা প্রায় অসম্ভব ছিল। তাঁদের নাম রিভিউ পেজে আলাদাভাবে যুক্ত করা হলো।

এটি জাভা প্রোগ্রামিং নিয়ে আমার লেখা চতুর্থ বই। এই বইটি মূলত আগের বইগুলোর ধারাবাহিকতার ফসল। আমার আগের বইগুলোর অনেক পাঠকই জাভা ওয়েব প্রোগ্রামিং নিয়ে প্রচণ্ড আগ্রহ দেখিয়েছেন। তবে আগ্রহ থাকলেই হয় না, একটি জায়গা থেকে শুরু করতে হয়। এই শুরুর জায়গাটিকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য এই বইটি লেখা। ওয়েব প্রোগ্রামিং অনেক বড়ো একটি বিষয়। একটি বইয়ে এর খানিকটা পরিচয় করিয়ে দেওয়া প্রায় অসম্ভব একটি কাজ। তবে আমি মনে করি, একটি বইয়ে সম্পূর্ণ পথের বর্ণনা না থাকলেও কোথা থেকে যাত্রা শুরু করতে হবে তা যদি বলে দেওয়া যায় সেটুকুই অনেক বড়ো একটি কাজ। সেই বড়ো কাজটুকু এই বইয়ে যথাসাধ্যভাবে করার চেষ্টা করেছি।

বইটি আমার অন্য বইগুলো থেকে একটু আলাদা। এই বইয়ে একটি সম্পূর্ণ প্রোজেক্ট রয়েছে। তাই এই বই পড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেউ যদি এর কোডগুলো করে যায়, তাহলে বইটি পড়ে শেষ করার সময় একটি সম্পূর্ণ প্রোজেক্ট তৈরি হয়ে যাবে। সে অর্থে বইটি কিছুটা নির্দেশনামূলক। অনেক বিষয়ের ব্যাখ্যা থাকলেও বইটিতে তত্ত্বের চেয়ে বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব বেশি দিয়েছি। কোনো একটি প্রোগ্রামিং সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ভালো অভ্যাসের (best practices) দিকে অনেক বেশি মনোযোগ দিয়েছি। আমার ধারণা, কেউ যদি এই বইয়ের কোড এবং এর অনুশীলনীগুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারে, বইটি শেষ করার পর প্রোডাকশন গ্রেডের ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার সক্ষমতা অর্জন করবে।

যদিও আমরা ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক রকম ফ্রেমওয়ার্ক ও টুল ব্যবহার করি, কিন্তু এগুলোর বেশিরভাগই ম্যাজিকের মতো কাজ করে। যেমন : বহুল ব্যবহৃত একটি ফ্রেমওয়ার্ক হলো স্প্রিং ফ্রেমওয়ার্ক। জাভার এন্টারপ্রাইজ ও ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে এটি বিশেষভাবে সমাদৃত। এটিতে কাজ শুরু করতে গিয়ে অনেক কিছুতেই মনে হবে ম্যাজিকের মতো কাজ করছে। তবে একজন প্রোগ্রামারকে অবশ্যই ম্যাজিকে বিশ্বাস করলে চলবে না। তাকে খুঁটিনাটি বিষয়গুলো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে হবে। টুল ব্যবহার করতে পারা একটি বিশেষ দক্ষতা, একই সঙ্গে টুলটি কীভাবে কাজ করে তা জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এতে টুলটিকে গুরুত্ব উপলব্ধি করা যায় এবং কোনো সমস্যায় পড়লে দ্রুত সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজে পাওয়া যায়। এজন্য এই বইয়ে জাভা ওয়েব প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক বিষয়গুলো, যেমন : জাভা সার্ভলেট, সার্ভলেট কনটেইনার, লগিং, জেডিবিসি, কানেকশন পুল, ট্রানজেকশন ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি বিশেষভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এর ফলে পরবর্তী সময়ে কেউ যদি একটি হাই লেভেল ফ্রেমওয়ার্ক, যেমন : স্প্রিংয়ে কাজ করতে যায়, তার পথ অনেক সহজ হবে এবং এর বিভিন্ন বিষয় খুব দ্রুত ধরতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস।

https://github.com/MasterDevSkills/java-web-programming-book

বইটি পড়ার ক্ষেত্রে পরামর্শ হবে প্রতিটি অধ্যায় পড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর কোডগুলো করে ফেলা। বিভিন্ন অংশে ছোটো ছোটো অনুশীলনী রয়েছে, এগুলোও করে ফেলা উচিত। যেহেতু এই বইয়ে ব্যবহারিক দিকটি অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছি, তাই অনুশীলন অর্থাৎ কোড করতে পারাটি জরুরি। বইটিতে ব্যবহৃত সব কোড গিটহাবে পাওয়া যাবে। তবে আমার অনুরোধ থাকবে কোডগুলো কপি-পেস্ট না করে, বই দেখে, পড়ে, বুঝে আইডিইতে লিখে লিখে ফলাফল পর্যবেক্ষণ করা। এতে শেখার প্রক্রিয়াটি অনেক বেশি ফলপ্রসূ হবে।

সময়ের স্বল্পতা ও বইয়ের পরিসর বিবেচনায় আরো অনেক কিছু যুক্ত করা ইচ্ছে থাকলেও সম্ভব হলো না। পরবর্তী বইগুলোতে আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনার ইচ্ছে পোষণ করছি। বইটি অনেক দ্রুত লেখা হয়েছে। কোনো মানুষই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, তাই বইতে ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে। এক্ষেত্রে পাঠকদেরকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইল। পাঠকের কোনো পরামর্শ বা অনুরোধ থাকলে তা আমাকে ইমেইলে জানাতে পারেন। হ্যাপি কোডিং! ---আ ন ম বজলুর রহমান

Title : জাভা ওয়েব প্রোগ্রামিং
Author : আ ন ম বজলুর রহমান
Publisher : দ্বিমিক প্রকাশনী
ISBN : 9789848042120
Edition : 1st Edition, 2020
Number of Pages : 344
Country : Bangladesh
Language : Bengali

লেখালেখির শুরুটা কবিতা দিয়েই, সেই ছোট্টবেলায়। একসময় কবিতার খাতাটি হারিয়ে প্রোগ্রামিংয়ের এডিটরটাই হয়ে যায় লেখালেখির নতুন ক্যানভাস।

জন্ম শেরপুর জেলার ভারেরা গ্রামে, ১৯৯০ সালের ২৩শে এপ্রিল। শেরপুরেই স্কুল-কলেজের পাট চুকিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। পড়াশোনা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য প্রযুক্তি ইনস্টিটিউটে। গ্র্যাজুয়েশনের পর থেরাপ বিডি লিমিটেডে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছেন আড়াই বছর। এর মধ্যে গেস্ট ফ্যাকাল্টি হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য প্রযুক্তি ইনস্টিটিউটে কাজ করেছেন দুবছর। বর্তমানে তিনি বিকাশ লিমিটেডের রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্টে লিড ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত আছেন।

ছাত্রাবস্থা থেকেই প্রোগ্রামিং ছিল তার ধ্যান-জ্ঞান। প্রোগ্রামিংয়ের জন্য তার পছন্দের ভাষা জাভা। জাভা দিয়ে সফটওয়্যার লেখাটা শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কিংবা কাজের জন্য নয়, বরং ভালোবেসে নিজে নিজেই করেছেন বেশি। জাভার প্রতি ভালোবাসা থেকেই জাভা ইউজার গ্রুপ বাংলাদেশ (https://jugbd.org/) প্রতিষ্ঠা করেছেন। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ব্লগে লিখে চলেছেন জাভা এবং নানা নতুন টেকনোলজি নিয়ে। নিয়মিত আয়োজন ও অংশগ্রহণ করছেন জাভার সম্মেলনে। প্রোগ্রামিং এবং টেকনোলজি নিয়ে প্রতি মাসেই দেশ-বিদেশের জ্ঞানীগুণী প্রোগ্রামারদের নিয়ে আয়োজন করছেন ভার্চুয়াল সম্মেলন।
জাভাকে দেশের মানুষের কাছে নিজের ভাষায় সহজে পরিচিত করতে বাংলায় লিখেছেন বই–জাভা প্রোগ্রামিং ও জাভা থ্রেড প্রোগ্রামিং


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]