মানুষ নিজেই একটি বিয়োগচিহ্ন (হার্ডকভার) | Manush Nijei Ekti Biyogchinho (Hardcover)

মানুষ নিজেই একটি বিয়োগচিহ্ন (হার্ডকভার)

প্রকাশনী:
চন্দ্রবিন্দু
বিষয়:
কবিতা

৳ 250

৳ 213
১৫% ছাড়
Quantity

0

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১১৯৯+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৬৯৯+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

বই সংক্ষেপ
লেখক

জীবনে আনন্দ কখনো কখনো একাকার হয়ে যায় পরানুভূতির সঙ্গে। আনন্দ বহুমাত্রিক।  কবির আনন্দ জরায়ু থেকে নাভিকুণ্ড থেকে নরক থেকে বিবাহের মঙ্গলসূত্র থেকে  সমুদ্রের আছড়ে পড়া থেকে সৃষ্ট। তাকে অনেক সময় ডিকোড করতে হয়। কিন্তু এখানে  এই কবিতায় কোনোকিছু ডিকোড না করেই আনন্দের যাবতীয় স্তরে, বিনির্মিত স্তরে  ভ্রমণ করতে পাঠকের অসুবিধা হবে না বলেই মনে হয়। এখন আমার মনে হচ্ছে, ফিরোজের  বেশ কিছু কবিতা পড়ার পর, যে, ওর মধ্যে হঠাৎ হঠাৎ চেতনায় বিস্ময়বোধ প্রবল  হয়ে উঠছে আর এভাবেই নিয়মরীতি তোয়াক্কা না করেই পাগলের মতো নির্মিত হচ্ছে  অপর কবিতার মহাচেতনার জগৎ। ফিরোজের কবিতাগুলো আমার কাছে অত্যন্ত পরিণত কবিতাই  শুধু মনে হচ্ছে না, একই সঙ্গে মনে হচ্ছে বাংলা কবিতায় নতুন এক স্ব। নতুন এক  হাইপার রিয়েলিটি। নতুন এক চিন্তাবাস্তবতার কারুকাজ। এই স্বভূমি নির্মাণ যা  প্রথাগত নয়। যদিও বাংলা কবিতার প্রবহমান রূপবৈচিত্র্য এখানে অস্বীকৃত হয়নি।  বাংলা কবিতায় ভাষাগত নিজস্ব এক আবেগ কবিরা নির্মাণ করে নেন নিজের মতো করে।  এখানে ফিরোজ, এইসব ছোটো কবিতায় নিশ্চিতভাবে নিজস্ব আবেগের মায়াবিহারী এক  রূপবৈচিত্র্য খুঁজে বেড়াচ্ছেন। পেয়েও যাচ্ছেন, সাধনার বৈয়াকরণিক অবস্থান  সম্পর্কে অবগত হয়েই। সেই অবস্থান যখন কবিকে অস্থির করে, ভাঙ্গে, হৃদয়কে ওলোট  পালোট করতে থাকে অবিরত, তখনই কবি ফিরোজের পক্ষে চড়াই উৎরাই সচেতনতায় অগ্রসর  হওয়া সম্ভব হয়, যা আপাতভাবে অনেকের কাছে অসম্ভব মনে হতে পারে। অসম্ভবের  সম্ভাবনা ছুঁতে চায় সেই কবি, যার জাগরণের মাত্রায় প্রবেশ করেছে  বিকেন্দ্রীকরণ। বারেবারে কবি ফিরোজ, প্রথাগতর কেন্দ্র থেকে ছিটকে পড়ছেন অন্য  মেরুতে। আমরা সাধারণ পাঠক কবিদের এইসব পাগলামির জন্য আরও একবার অথবা পুনঃপুনঃ  উল্লাস করতেই পারি। ফিরোজ শাহ নতুন ভাষা উৎসবে মেতে উঠেছ দেখছি আমরা। মনের  গভীরে যখন কোনো বাউল জন্ম নেয়, তখনি বোধ হয় এমন মুক্ত কবিতা লেখা সম্ভব।  কবিতা নামক যে বহু প্রচলিত তুতুতুতু ব্যাপার, সেটা তুমি সটান ভাঙতে পারছো  দেখছি। বেশ ভালই হচ্ছে এই অপর ভাবনার চিন্তাচিহ্ন সকল। নতুন উত্তাপ পাচ্ছি এই  ছোটো ছোটো কবিতাগুলো থেকে। কেউ বলবে অণু কবিতা, কেউ বলবে ছোটো কবিতা। আদপে এমন  লেখায় কবিতাই রাখা আছে সামগ্রিকভাবে, বাউল চেতনায়। আমার যাপিত সমর্থন এই  লেখার জন্য। শুভকামনা ফিরোজ শাহের জন্যে। - কবি অলোক বিশ্বাস পশ্চিমবঙ্গ, ভারত  ক্ষুধার খুব কাছে গিয়ে নুন আর পোড়ামরিচের ঘ্রাণে খুঁজতে হয় ভাতের স্বাদ। লবন  কখন গলে যায় মৃত ইলিশের গায়ে । তারপর ইলিশের শরীর সতেজ থাকে বহুদিন। আবেগের  দৈর্ঘ-প্রস্থ্য আবিস্কারে কবি ফিরোজ শাহ এর চিন্তার ভাস্কর্যে ছোট্ট ছোট্ট  ইমেজগুলো তৈরি করে উচ্ছ্বাস অন্ধকার এবং প্রেম। আর তার স্বপ্নের ব্ল্যাকবোর্ড  জুড়ে শব্দ নামছে জলের ফোঁটায়। কোথাও ধুলোর মধ্যে গোপন পথের বাঁক কিংবা আড়চোখে  তাকিয়ে থাকা হাওয়া... তবুও, কবির কসমেটিক ভাবনাগুলো পাঠকের হৃদয়ে চৈতণ্যের বরফ  গলে তৈরি করে স্বচ্ছ ভাবনার দেয়াল। তাই, কবি ফিরোজ শাহ এর কবিতা-পাঠে কফির  ধোঁয়া উড়ে যায় কিন্তু কল্পনাগুলো ঝুলে থাকে বহুদিন আমাদের আত্মায়...। . Henry  Sawpon কবি, লেখক। বরিশাল। একি করেছো কবি-- কবিতার নতুন অধ্যায় রচিত হলো তোমার  হাতে। বিস্ময়করভাবে ভালো কাজ। তোমার কবিমানস ও শক্তি আমাদেরকে নতুন পথ  দেখাচ্ছে। হয়তো বাঙলাকবিতা সময়ের বিপরীতধারায় এবং পুষ্টিকর শৈলিতে অগ্রসর কবি।  তোমাকে অভিবাদন তোমাকে সাধুনন্দন শুভেচ্ছা---- নিশ্চয়ই তুমিই হবে তুমিময়  তুমিসৃষ্টির মহান কারিগর! - কবি মাসুদ মুস্তাফিজ কবিতায় থাকে আশ্চর্য এক কুহক  নগর। নগরটাকে অনুভব করা যায়, কিন্তু ধরা যায় না। নগরে মুদ্রা নাচায় নর্তকী,  হাত বদল হয়,অধরা আনন্দকেও ধরতে চায় সে মুদ্রা। তেমনি ফিরোজ শাহের এই  আনন্দবৃক্ষ নগরের সে মুদ্রার ভেতরে ভেতরে বাংলা কবিতার নতুন ধারাকে খুলে  দিচ্ছে। নগর যন্ত্রণার আশ্চর্য স্বরূপকে ফিরোজ আপনি উন্মোচন করেছেন এই কবিতায়।  আমি টের পাচ্ছি কবিতায় একটা নতুন পথরেখা তৈরি হচ্ছে! কবি মাসুদুল হক ফিরোজ  শাহ, আপনার কবিতাগুলোর ভেতরে বাংলা কবিতার বাঁক বদলের একটা ইঙ্গিত পাচ্ছি।  এখনকার কবিদের( দু'একটি ব্যতিক্রম ছাড়া) কবিতাকে নতুন মাত্রায় এগিয়ে নেবার  সক্ষমতা সম্ভবত শেষ হয়ে যাচ্ছে। আপনাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন কবি। কবি Raahman  Wahid আপনার নিজস্ব ঢং ইতিমধ্যে কবি মহলে পরিচিত পেয়েছে। ফিরোজ শাহ নাম কেটে  দিলে কবিতা পড়ে কবি চেনা যাবে।এটা আপনিও একমত হবেন। কেনো না কবি নিজেই তার  কবিতার প্রথম পাঠক। জীবনে আনন্দ কখনো কখনো একাকার হয়ে যায় পরানুভূতির সঙ্গে।  আনন্দ বহুমাত্রিক। কবির আনন্দ জরায়ু থেকে নাভিকুণ্ড থেকে নরক থেকে বিবাহের  মঙ্গলসূত্র থেকে সমুদ্রের আছড়ে পড়া থেকে সৃষ্ট। তাকে অনেক সময় ডিকোড করতে  হয়। কিন্তু এখানে এই কবিতায় কোনোকিছু ডিকোড না করেই আনন্দের যাবতীয় স্তরে,  বিনির্মিত স্তরে ভ্রমণ করতে পাঠকের অসুবিধা হবে না বলেই মনে হয়। এখন আমার মনে  হচ্ছে, ফিরোজের বেশ কিছু কবিতা পড়ার পর, যে, ওর মধ্যে হঠাৎ হঠাৎ চেতনায়  বিস্ময়বোধ প্রবল হয়ে উঠছে আর এভাবেই নিয়মরীতি তোয়াক্কা না করেই পাগলের মতো  নির্মিত হচ্ছে অপর কবিতার মহাচেতনার জগৎ। ফিরোজের কবিতাগুলো আমার কাছে অত্যন্ত  পরিণত কবিতাই শুধু মনে হচ্ছে না, একই সঙ্গে মনে হচ্ছে বাংলা কবিতায় নতুন এক  স্ব। নতুন এক হাইপার রিয়েলিটি। নতুন এক চিন্তাবাস্তবতার কারুকাজ। এই স্বভূমি  নির্মাণ যা প্রথাগত নয়। যদিও বাংলা কবিতার প্রবহমান রূপবৈচিত্র্য এখানে  অস্বীকৃত হয়নি। বাংলা কবিতায় ভাষাগত নিজস্ব এক আবেগ কবিরা নির্মাণ করে নেন  নিজের মতো করে। এখানে ফিরোজ, এইসব ছোটো কবিতায় নিশ্চিতভাবে নিজস্ব আবেগের  মায়াবিহারী এক রূপবৈচিত্র্য খুঁজে বেড়াচ্ছেন। পেয়েও যাচ্ছেন, সাধনার  বৈয়াকরণিক অবস্থান সম্পর্কে অবগত হয়েই। সেই অবস্থান যখন কবিকে অস্থির করে,  ভাঙ্গে, হৃদয়কে ওলোট পালোট করতে থাকে অবিরত, তখনই কবি ফিরোজের পক্ষে চড়াই  উৎরাই সচেতনতায় অগ্রসর হওয়া সম্ভব হয়, যা আপাতভাবে অনেকের কাছে অসম্ভব মনে  হতে পারে। অসম্ভবের সম্ভাবনা ছুঁতে চায় সেই কবি, যার জাগরণের মাত্রায় প্রবেশ  করেছে বিকেন্দ্রীকরণ। বারেবারে কবি ফিরোজ, প্রথাগতর কেন্দ্র থেকে ছিটকে পড়ছেন  অন্য মেরুতে। আমরা সাধারণ পাঠক কবিদের এইসব পাগলামির জন্য আরও একবার অথবা  পুনঃপুনঃ উল্লাস করতেই পারি।ফিরোজ শাহ নতুন ভাষা উৎসবে মেতে উঠেছ দেখছি আমরা। মনের গভীরে যখন কোনো বাউল  জন্ম নেয়, তখনি বোধ হয় এমন মুক্ত কবিতা লেখা সম্ভব। কবিতা নামক যে বহু  প্রচলিত তুতুতুতু ব্যাপার, সেটা তুমি সটান ভাঙতে পারছো দেখছি। বেশ ভালই হচ্ছে  এই অপর ভাবনার চিন্তাচিহ্ন সকল। নতুন উত্তাপ পাচ্ছি এই ছোটো ছোটো কবিতাগুলো  থেকে। কেউ বলবে অণু কবিতা, কেউ বলবে ছোটো কবিতা। আদপে এমন লেখায় কবিতাই রাখা  আছে সামগ্রিকভাবে, বাউল চেতনায়। আমার যাপিত সমর্থন এই লেখার জন্য।শুভকামনা ফিরোজ শাহের জন্যে।- কবি অলোক বিশ্বাসপশ্চিমবঙ্গ, ভারতক্ষুধার খুব কাছে গিয়ে নুন আর পোড়ামরিচের ঘ্রাণে খুঁজতে হয় ভাতের স্বাদ। লবন  কখন গলে যায় মৃত ইলিশের গায়ে । তারপর ইলিশের শরীর সতেজ থাকে বহুদিন।আবেগের দৈর্ঘ-প্রস্থ্য আবিস্কারে কবি ফিরোজ শাহ এর চিন্তার ভাস্কর্যে ছোট্ট  ছোট্ট ইমেজগুলো তৈরি করে উচ্ছ্বাস অন্ধকার এবং প্রেম। আর তার স্বপ্নের  ব্ল্যাকবোর্ড জুড়ে শব্দ নামছে জলের ফোঁটায়। কোথাও ধুলোর মধ্যে গোপন পথের বাঁক  কিংবা আড়চোখে তাকিয়ে থাকা হাওয়া...তবুও, কবির কসমেটিক ভাবনাগুলো পাঠকের হৃদয়ে চৈতণ্যের বরফ গলে তৈরি করে স্বচ্ছ  ভাবনার দেয়াল। তাই, কবি ফিরোজ শাহ এর কবিতা-পাঠে কফির ধোঁয়া উড়ে যায় কিন্তু  কল্পনাগুলো ঝুলে থাকে বহুদিন আমাদের আত্মায়...।.Henry Sawponকবি, লেখক। বরিশাল।একি করেছো কবি-- কবিতার নতুন অধ্যায় রচিত হলো তোমার হাতে। বিস্ময়করভাবে ভালো  কাজ।তোমার কবিমানস ও শক্তি আমাদেরকে নতুন পথ দেখাচ্ছে। হয়তো বাঙলাকবিতা সময়ের  বিপরীতধারায় এবং পুষ্টিকর শৈলিতে অগ্রসর কবি।

Title:মানুষ নিজেই একটি বিয়োগচিহ্ন (হার্ডকভার)
Publisher: চন্দ্রবিন্দু
ISBN:9789849781646
Edition:1st Published, 2023
Number of Pages:80
Country:Bangladesh
Language:Bengali
Loading...
Loading...
Loading...
Loading...
Loading...

Reviews and Ratings

How to write a good review

Your Rating
*
Your Review
*
[1]
[2]
[3]
[4]
[5]
0

৳ 0