শূন্যতায় তুমি শোকসভা (হার্ডকভার)
শূন্যতায় তুমি শোকসভা (হার্ডকভার)
৳ ২৫০   ৳ ২১৩
১৫% ছাড়
Quantity  

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

সত্তরের দশকের শেষদিকে কবিকে পেয়ে বসে এক অদ্ভুত অস্তিত্বসংকট। সেই সংকট অবশ্য  তাঁকে কাবু করে ফেলতে পারেনি, বরং করেছে আরও বেশি ‘চিন্তাশ্রয়ী’। সেসব চিন্তার  ফসল হয়েছে যে কটি কাব্যগ্রন্থ তার অন্যতম শূন্যতায় তুমি শোকসভা।কবিতার যিনি পাঠক, মানে জগতের আরও যারা কবি, তারা তো আমৃত্যু কবিকে খুঁজতেই  থাকেন। সে অসীম অন্বেষণে যে লাভের লাভ কিছুই হয় না, সে তো বহু আগেই বলে গেছেন  রবিঠাকুর: ‘যে আমি আমারে বুঝিতে বুঝাতে নারি, আপন গানের কাছেতে আপনি হারি, সেই আমি কবি। কে পারে আমারে ধরিতে।’ শামসুর রাহমান এখানে সামান্য ব্যতিক্রম, নিজেরে তিনি অধরা না রেখে যেন পাঠক-পাঠিকাকে সামান্য সুযোগ দিলেন। যেন বললেন: আসো, আমার শূন্যতায় করুণা মিশিয়ে আমারে বোঝো। আর তাই এখানকার বেশিরভাগ কবিতায়ই কবিকে পাওয়া যায়। নিজেকে, নিজের সকল সংকট ও শঙ্কাকে তিনি এখানে কবিতার বিষয় করেছেন। সেই সঙ্গে আছে এক গুমোট প্রতিবেশ, যা কিনা তাঁর কবিতাকে নিয়ে যায় বাস্তব থেকে আরেকটু দূরে, পরাবাস্তবে। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের তৎকালীন রাজনৈতিক বাস্তবতা স্মরণ করা যাক। সময়ের প্রভাব কী করে এড়ায় একজন কবি বা তাঁর কবিতা?

Title : শূন্যতায় তুমি শোকসভা
Author : শামসুর রাহমান
Publisher : আগামী প্রকাশনী
ISBN : 9789849804017
Edition : 1st Published, 2023
Number of Pages : 80
Country : Bangladesh
Language : Bengali

নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানা থেকে আরেকটু ভেতরে মেঘনাপাড়ের গ্রাম পাড়াতলী। কবি শামসুর রাহমানের পৈতৃক নিবাস। তবে জন্মেছিলেন ঢাকা শহরের ৪৬ নম্বর মাহুতটুলির বাড়িতে। তারিখ ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর। দশ ভাইবোনের মধ্যে জেষ্ঠ্য তিনি। ১৯৪৮ সালে যখন তার বয়স মাত্র ১৯ বছর তখন মননের গহীন তল্লাটে কবিতার যে আবাদভূমি গড়ে উঠেছিল, তা কেবল উর্বরই হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে নলিনী।কিশোর গুহের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় প্রথম কবিতা। তারপর দে ছুট। আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। পেয়েছেন আদমজী পুরস্কার (১৯৬৩), বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৯), একুশে পদক (১৯৭৭), সাংবাদিকতার জন্যে পেয়েছেন জাপানের মিৎসুবিশি পদক (১৯৯২), ভারতের আনন্দ পুরস্কার (১৯৯৪) ছাড়াও বহু পুরস্কার। ডিলিট উপাধিতেও ভূষিত হয়েছেন। ‘মর্নিং নিউজ’-এ সাংবাদিকতার মধ্য দিয়ে ১৯৫৭ সালে যে চাকরি জীবন শুরু করেছিলেন, একই পেশায় থেকে ১৯৮৭ সালে দৈনিক বাংলার সম্পাদক পদ থেকে তিনি চাকরিতে ইস্তন। ফা দেদুলেছেন, তবু খেই হারাননি জীবন, সাহিত্য ও কবিতার পাঠ থেকে। মূলত কবি হলেও সাহিত্যে তাঁর কাজ বহুমাত্রিক। অনুবাদ সাহিত্য থেকে গদ্যের বিভিন্ন প্রশাখায় বিচরণ করেছেন তিনি। ২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট ৭৬ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]