৳ ৭৫ ৳ ৫৩
|
২৯% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য যিনি শিক্ষা দিয়েছেন কলমের সাহায্যে। অতঃপর দরূদ ও সালাম তার প্রিয় হাবীব সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নাবী মুহাম্মাদ, তাঁর পরিবারবর্গ, সাহাবায়ে কেরাম এবং কিয়ামত পর্যন্ত আগত সালেহীনের উপর বর্ষিত হোক। মহিলাদের জন্য মসজিদে গিয়ে জামাআতের সঙ্গে সালাত/নামাজ আদায় করার বিধান কী? এ ব্যাপারে আলিমগণের মধ্যে অনেক মতভেদ রয়েছে। কথা হচ্ছে, মহিলাদের জন্য মসজিদে গিয়ে সালাতের জামাআতে হাজির হওয়া বৈধ, জামাআত ছাড়াও মসজিদে গিয়ে সালাত পড়া বৈধ, যদি মসজিদে পুরুষদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ও পরিপূর্ণ পর্দার ব্যবস্থা থাকে। মসজিদে গমনের ব্যাপারে হাদীস এসেছে; এই বিষয়ের স্পষ্ট সমাধান রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হাদীসের মধ্যেই বিদ্যমান। বক্ষ্যমান প্রবন্ধে আমরা কিছু হাদীস নিয়ে আলোচনা করব এবং মাসআলাটির সমাধান করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। মহিলাদের মসজিদে গমন প্রসঙ্গে আহলেহাদীসদের সিদ্ধান্ত : মহিলারা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত মসজিদে গিয়ে আদায় করতে পারবে (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত, হা. ১০৫৯)। তবে তাদের জন্য ঘরেই সালাত আদায় করা উত্তম (আবূ দাউদ, হা. ৫৬৭; সহীহুত তারগীব, হা. ৩৪৩; মিশকাত, হা. ১০৬২)। জুমুআর সালাতে তাদের জন্য মসজিদে যাওয়া ভালো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘তোমরা মহিলাদের মসজিদে যেতে নিষেধ করো না’ (মুসলিম, হা. ৪৪২; মিশকাত, হা. ১০৮২)। তবে মহিলাদের জন্য ঈদের মাঠে যাওয়া জরুরি (বুখারী, হা. ৩৫১; মুসলিম, হা. ৮৯০; মিশকাত হা. ১৪৩১)।
Title | : | মহিলাদের মসজিদ গমন : বিভ্রান্তি নিরসন |
Author | : | ব্রাদার রাহুল হুসাইন (রুহুল আমিন) |
Editor | : | শাইখ আবু আহমাদ সাইফুদ্দিন বেলাল মাদানী |
Publisher | : | দারুল কারার পাবলিকেশন্স |
Edition | : | 1st Published, 2022 |
Number of Pages | : | 64 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
সত্যের আকাশে উদিত উজ্জল এক নক্ষত্রের নাম, ব্রাদার রাহুল হোসাইন (রুহুল আমীন)তার জন্মের পর থেকে ২০১২ সাল প্রযন্ত ইসলাম বিষয়ে তার কোন জ্ঞান ছিল না এমন কি তিনি ২০১২ সালের ৩রা জানুয়ারী প্রযন্ত নামাজ রোজা কিছুই পালন করেন নি। তিনি ২০১২ সাল ৩ জানুয়ারি প্রথম নামাজ পরেন ও ২০১৩ সাল থেকে ইসলামের বিধিবিধান নীতিমালা সম্পর্কে জানতে ও পড়তে শুরু করেন আর এই ভাবে তিনি ইসলাম ধর্ম থেকে শুরু করে নানা ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান ও গবেষনার কাজে লিপ্ত হন যার ফল এখন প্রযন্ত আল্লাহতালা উনাকে আজ দাওয়াতি কাজের মাধ্যমে কবুল করে নিয়েছেন। ব্রাদার রাহুল হোসাইন এ পর্যন্ত অসংখ্যে বাহাস (বিতর্ক) করেছেন অমুসলিম পন্ডিতদের সাথে। এবং ইসলাম যে একমাত্র আল্লাহর মননীত দ্বীন সেটা প্রমাণ করেছেন বারবার। কোন অমুসলিম পন্ডিত তার সামনে দাড়াতেই পারেনি।
নাস্তিকদের সাথেও তার একাধিকবার বিতর্ক হয়েছে। এবং তাদের উদ্ভট অভিযোগের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছেন।ব্রাদার রাহুল হোসাইন চ্যালেঞ্জ করেন, হিন্দু পন্ডিতদের, খৃষ্টান পন্ডিতদের, বৌদ্ধ পন্ডিতদের, নাস্তিকদের এবং ইসলামের নামে গজিয়ে উঠা ভ্রান্ত ফের্কার গুরু ঠাকুরদের।তাকে কেউ চ্যালেঞ্জ করলে তিনি তা গ্রহন করেন এবং তা থেকে তিনি পিছুপা হন না।
If you found any incorrect information please report us