৳ ১২০০ ৳ ৯০০
|
২৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি
এই সঙ্কলনের রচনাগুলিতে ইতিহাসের কতকগুলি সমস্যা আলোচিত হয়েছে। প্রবন্ধগুলি লিখেছিলাম ১৯৫৭ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭৮ সালের মধ্যে। এখন এগুলি পড়ে মনে হচ্ছে যে, আলোচিত সমস্যাগুলি আজও তাৎপর্য হারায়নি; বরং বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তাদের মূল্যায়নের প্রয়োজন আছে। কোনো কোনো সমস্যা প্রসঙ্গে আমার মতামত বর্তমানে অনেকটা বদলে গেছে: কিন্তু লেখাগুলির পুরনো কাঠামোর মধ্যে নতুন মতামত গুঁজে দিলে তা অত্যন্ত বেখাপ্পা দেখাত। নতুন অভিমতের ভিত্তিতে নতুন প্রবন্ধ লেখা দরকার। কয়েকটি প্রবন্ধে তবুও সীমিতভাবে কিছু সম্পাদনার কাজ করেছি।
Title | : | রচনা সমগ্র : প্রথম খণ্ড |
Author | : | মমতাজুর রহমান তরফদার |
Publisher | : | গ্রন্থিক প্রকাশন |
ISBN | : | 9789849884170 |
Edition | : | 1st Published, 2024 |
Number of Pages | : | 456 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
মমতাজুর রহমান তরফদার (১ আগস্ট ১৯২৮ – ৩১ জুলাই ১৯৯৭) ছিলেন একজন বাংলাদেশী পণ্ডিত এবং ইতিহাসবিদ। তিনি সাহিত্য, ধর্ম ও বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ ছাড়াও সংস্কৃতি ও জাতীয়তাবাদ, আর্থসামাজিক ইতিহাস ও ইতিহাস চর্চার সমস্যা নিয়ে একাধিক রচনা লিখেছেন।
তিনি ব্রিটেনের নুফিল্ড ফাউন্ডেশন (১৯৭২-১৯৭৪), আমেরিকার ডারহামস্থ ডিউক ইউনিভার্সিটি (১৯৯৬) এবং বাংলা একাডেমি (১৯৯৭) ও বঙ্গীয় শিল্পকলা চর্চার আন্তর্জাতিক কেন্দ্রের (১৯৯৭) ফেলোশিপ লাভ করেন।
ইতিহাসবিদ হিসেবে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ১৯৭৭ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
মমতাজুর রহমান তরফদার ১৯৫২ সালে মুন্সিগঞ্জের সরকারি হরগঙ্গা কলেজে প্রভাসক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৫৩ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিয়ে অধ্যাপনা করেছেন মৃত্যু পর্যন্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘উচ্চতর মানব বিদ্যা গবেষণা কেন্দ্রের’ তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তিনি ব্রিটেনের নুফিল্ড ফাউন্ডেশন (১৯৭২-১৯৭৪), আমেরিকার ডারহামস্থ ডিউক ইউনিভার্সিটি (১৯৯৬) এবং ঢাকাস্থ বাংলা একাডেমি (১৯৯৭) ও বঙ্গীয় শিল্পকলা চর্চার আন্তর্জাতিক কেন্দ্রের (১৯৯৭) ফেলোশিপ লাভ করেন।
ইতিহাসবিদ হিসেবে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ১৯৭৭ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
তিনি সাহিত্য, ধর্মসহ বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ লিখেছেন। সংস্কৃতি ও জাতীয়তাবাদ, আর্থসামাজিক ইতিহাস ও ইতিহাস চর্চার সমস্যা নিয়েও নিয়মিত লিখতেন। তিনি কবিতা লেখার পাশাপাশি বাংলা রোমান্টিক কাব্যের ঠিকুজিও অনুসন্ধান করেছেন। তিনি হোসেন শাহী রাজবংশ সম্পর্কে লিখেছেন. তিনি হিন্দি ও বাংলা মধ্যযুগীয় কবিতার মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করেন। মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যে প্রতিফলিত বাঙালি মুসলমানের সাংস্কৃতিক পরিচয় প্রবন্ধে তিনি বাংলায় ইসলামের আগমন এবং জনগণের ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে লিখেছেন। তিনি ছিলেন কট্টর ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী। তিনি বিশ্বাস করতেন ইতিহাসকে অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে ভাগ করা উচিত। তিনি তার সমসাময়িকদের বিরুদ্ধে ছিলেন যারা ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিদের ধর্মের দ্বারা যুগকে ভাগ করেছেন, যেমন খ্রিস্টান যুগ, মুসলিম যুগ, হিন্দু যুগ ইত্যাদি।
If you found any incorrect information please report us