ব্যক্তিত্বের বিকাশ (হার্ডকভার)
ব্যক্তিত্বের বিকাশ (হার্ডকভার)
৳ ৩০০   ৳ ২৫৫
১৫% ছাড়
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

ব্যক্তিত্বের বিকাশ
দেওয়ান মোঃ আজরফ

এমন লোক কি কেউ আছেন, যিনি তার ব্যক্তিত্বকে আরও বেশি শক্তিশালী করতে চান না? ব্যক্তিত্বের বিকাশের কাহিনি দীর্ঘ, কিন্তু সে সঙ্গে চিত্তাকর্ষকও। এ কাহিনি পর্যালোচনায় কোনো ব্যক্তি তার নিজের সম্বন্ধে এমন সব তথ্য জানতে পারে যা কোনো দিন সে মুহুর্তের জন্যেও ভাবেনি। অন্যের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন সাধনের জন্যে যার প্রকৃত আগ্রহ রয়েছে তার পক্ষেই তার স্বভাবের এ পরিবর্তন সম্ববপর। তবে তাকে ধৈর্য ধরে তার সামাজিক ব্যবহারের কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। এ উদ্দেশ্য সাধনে নিজের পরিণতি অথবা অপরের পরিণতি জানার জন্যে তাকে প্রস্তুত হতে হবে। সোজা কথায় তার জানা দরকার কীভাবে ব্যক্তিত্বের বিকাশ হয় এবং কার্যক্ষেত্রে ব্যক্তিত্বের স্বরূপ সম্বন্ধে তার যথার্থ জ্ঞান লাভের প্রয়োজন রয়েছে....

Title : ব্যক্তিত্বের বিকাশ
Author : দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ
Publisher : দি রয়েল পাবলিশার্স
ISBN : 9847025403949
Edition : 1st Published, 2020
Number of Pages : 160
Country : Bangladesh
Language : Bengali

দেওয়ান মােহাম্মদ আজরফ ১৯০৬ সালের ২৫ অক্টোবর, ১৩১৩ বাংলার ৯ কার্তিক শুক্রবার সুনামগঞ্জ শহরে মাতামহ বিশ্বখ্যাত মরমি কবি ও জমিদার হাসন রাজার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। জমিদার পরিবারে সােনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মগ্রহণ করলেও নিজ পারিবারিক পরিবেশেই তাঁর শিক্ষারম্ভ হয়। ১৯১২ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে ভর্তি করা হয় গ্রামের স্কুলে। পরবর্তী সময়ে সুনামগঞ্জ জুবিলী হাইস্কুলে ভর্তি হন। অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে ১৯৫২ সালে তিনি সিলেট এম.সি. কলেজে ভর্তি হন। ১৯২৭ সালে ওই কলেজ হতে আই.এ. এবং ১৯৩০ সালে বি.এ. পাস করেন। ১৯৩২ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনশাস্ত্রে এম.এ. ডিগ্রি লাভ করেন। শিক্ষা সমাপ্তির পর ১৯৩৭ সালে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয় গােপালগঞ্জ এমসি একাডেমী স্কুলের শিক্ষকতা দিয়ে। পরে এম.সি. কলেজে সহকারি অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। এ সময় তিনি অবিভক্ত ভারতের রাজনীতিতেও জড়িয়ে পড়েন। ১৯৪৬ সালে আসাম আইনসভার উচ্চ পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন বিনা প্রতিদন্দ্বিতায়। তিনি বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা নেন। তার সম্পাদনায় প্রকাশিত “সৈনিক” ভাষাসংগ্রামােজ্জ্বল এক প্রামাণ্য সাপ্তাহিক। কিন্তু অচিরেই তিনি রাজনীতির প্রতি বিমুখ হয়ে ফিরে আসেন শিক্ষকতা পেশায় । সুমানগঞ্জ কলেজের উপাধ্যক্ষ ও অধ্যক্ষ, নরসিংদী কলেজের অধ্যক্ষ, মতলব কলেজের অধ্যক্ষ এবং পরবর্তী সময়ে রাজধানী ঢাকায় স্বীয় উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত আবুজর গিফারী কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ও পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন বিভাগের খণ্ডকালীন অধ্যাপক হিসেবে দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবন অতিবাহিত করেন। বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী জাতীয় অধ্যাপক দেওয়ান মােহাম্মদ আজরফ দর্শন ও ধর্ম নিয়ে আজীবন লেখালেখি করেছেন। অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ “স্বাধীনতা দিবস পুরষ্কার”, ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুরষ্কার”, “নাসিরউদ্দিন স্বর্ণপদক পুরষ্কার”, “একুশে পদকসহ অর্ধশতাধিক পুরষ্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন। ভারত, ইরান, কোরিয়া, জাপান, ইতালি, সৌদি আরব ও মিসরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দর্শন ও ধর্মসভায় যােগদান করেছেন। জীবদ্দশায় তার ৪০টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। এছাড়া অসংখ্য অপ্রকাশিত পাণ্ডুলিপি রেখে গেছেন তিনি। ১৯৯৯ সালের ১ নভেম্বর অধ্যক্ষ দেওয়ান মােহাম্মদ আজরফ ইন্তেকাল করেন।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]