৳ 500
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১১৯৯+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৬৯৯+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
৬০ বছর পূর্ব থেকে মৎস্য, চিংড়ি, শামুক, ঝিনুক, শৈবাল ইত্যাদি চাষের দ্রুত অগ্রগতি হয়েছে এবং এখনো তা অব্যাহত আছে; কিন্তু ১৯৮০ সাল থেকে প্রাকৃতিক উৎস হতে আহরিত মৎস্য সম্পদের পরিমাণ স্থির আছে। ১৯৭০ সালে সমগ্র বিশ্বে উৎপাদিত মৎস্য সম্পদের মধ্যে চাষক্ষেত্রের অবদান ছিল মাত্র ৩.৯% এবং তা ২০০৬ সালে ৩৬% উপনীত হয়েছে। এ উৎপাদন বৃদ্ধির সাথে সাথে মানব স্বাস্থ্যের জন্য সর্বাধিক নিরাপদ মৎস্য প্রোটিন ভক্ষণের পরিমাণও বেড়েছে। ১৯৭০ সালে একজন মানুষ বাৎসরিক গড়ে ০.৭ কেজি মৎস্য ভক্ষণ করত এবং ২০০৬ সালে এর পরিমাণ ৭.৮ কেজিতে উপনীত হয়েছে। ১৯৫০ সালে বিশ্বে চাষক্ষেত্র থেকে মৎস্য ও মৎস্যজাত দ্রব্যের উৎপাদন ছিল মাত্র ১ মিলিয়ন মেট্রিকটন। ২০০৬ সালে এ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ৫১.৭ মিলিয়ন মেট্রিকটনে উন্নীত হয়েছে (এফ.এ.ও. ২০০৮)। তবে চাষ থেকে প্রাপ্ত জলজ উদ্ভিদের পরিমাণ এ উৎপাদনে যোগ করা হলে মোট উৎপাদনের পরিমাণ ৬৬.৭ মিলিয়ন মেট্রিকটনে উপনীত হয়। এ উৎপাদন ২০০৬ সালে পৃথিবীতে মোট উৎপাদিত মৎস্য সম্পদের ৪৭%। অত্যন্ত আশ্চর্যের বিষয় যে, পৃথিবীতে চাষক্ষেত্র থেকে উৎপাদিত মোট মৎস্য সম্পদের মধ্যে ৬৬.৭% একমাত্র চীন দেশে উৎপাদিত হয়েছে। বাকি ২২% এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল এবং ১০.৫% বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের চাষক্ষেত্র থেকে প্রাপ্ত। চীন দেশে উৎপাদিত মৎস্য সম্পদের ৯০% চাষক্ষেত্রের অবদান। এদিকে সমগ্র বিশ্বে মৎস্য সম্পদ (উদ্ভিদ ব্যতীত) থেকে যে আয় হয়, সে আয়ের মধ্যে চীন দেশের অবদান ৪৮.৮%, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ২৮.৩% এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের ২৩%। পৃথিবীতে মোট উৎপাদিত জলজ উদ্ভিদের মধ্যে ৭২% চীন দেশে উৎপাদিত হয়।
Title | : | বাগদা ও গলদা চিংড়ির চাষ (হার্ডকভার) |
Publisher | : | প্রান্ত প্রকাশন |
ISBN | : | 9789849434627 |
Edition | : | 1st Published, 2021 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
Reviews and Ratings
How to write a good review
৳ 0