৳ ২০০ ৳ ১৭০
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
দিন দিন শাকসবজি চাষ অধিক লাভজনক হয়ে উঠছে। বিশেষ করে দেশে হাইব্রিড জাত ব্যবহারের কারণে ফলন অনেক বেড়েছে। পাশাপাশি অমৌসুমেও নানা রকম শাকসবজি চাষ করা সম্ভব হচ্ছে। দেশে বর্তমানে শাকসবজি চাষের জন্য ব্যবহৃত বীজের প্রায় ৯৮ শতাংশ হাইব্রিড জাতের বীজ। শাকসবজি চাষের নিয়ম আর আগের মতো নেই। এখন উন্নত ও অধিক ফলনশীল জাত ব্যবহারের পাশাপাশি এর চাষ ব্যবস্থাপনাতেও বেশ পরিবর্তন এসেছে। পরিকল্পনা করে চাষ করলে একদিকে যেমন সারাবছর শাকসবজি উৎপাদন করা যায় তেমনি অমৌসুমে শাকসবজি উৎপাদন করে অধিক লাভবান হওয়া যায়। চাষ পরিকল্পনা, জাত নির্বাচন, চাষ ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়ে সঠিক তথ্য জানা থাকলে এসব কাজ সহজে করা যায়। কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায়ের লেখা 'বারোমাস সবজি চাষ' বইটি সেসব তথ্যের এক পূর্ণভাণ্ডার। বইটি ২০১০ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপর বইটির ব্যাপক চাহিদার কারণে চারবার ছাপা হয়েছে। এবার বইটির আধুনিকায়ন করে হালনাগাদ তথ্য দিয়ে প্রান্ত প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হলো। আশা করি পূর্বের মতো এবারও এ বইটি পাঠক প্রিয় হবে।
Title | : | বারোমাস সবজি চাষ |
Author | : | মৃত্যুঞ্জয় রায় |
Publisher | : | প্রান্ত প্রকাশন |
ISBN | : | 9789849272762 |
Edition | : | 1st Published, 2018 |
Number of Pages | : | 136 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় প্রায় তিন দশক ধরে বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লিখছেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে এম.এসসি.এজি (উদ্যানতত্ত্ব) ডিগ্রি অর্জন করেন। পেশাগতভাবে তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে। সর্বশেষ অতিরিক্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর রয়েছে কৃষিক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে কাজ করার সুদীর্ঘ বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ফসল উৎপাদনের বিশেষ পারদর্শীতা, শিক্ষকতা ও প্রশিক্ষণের দক্ষতা। এর ওপর ভিত্তি করে তিনি লিখেছেন ‘বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল’ বইটি।। কৃষি বিষয়ে তিনি ইতােমধ্যে অনেকগুলাে বই লিখেছেন। এ পর্যন্ত তাঁর লেখা ৮৫টি বই প্রকাশিত হয়েছে যার মধ্যে ৬২টি বই কৃষি বিষয়ক। কৃষি বিষয়ক লেখালেখির জন্য তিনি ২০১২ সালে পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার এবং ২০১৮ সালে পেয়েছেন বাংলাদেশ একাডেমী অব এগ্রিকালচার স্বর্ণপদক।
If you found any incorrect information please report us