তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি - ১৯৫২ (চতুর্থ খণ্ড) (হার্ডকভার)
তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি - ১৯৫২ (চতুর্থ খণ্ড) (হার্ডকভার)
৳ ৫২০   ৳ ৪৪২
১৫% ছাড়
1 টি Stock এ আছে
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি এ দেশের ইতিহাসে এক অমূল্য সম্পদ; তরুণসমাজের জন্য অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত, যা তাদের ভবিষ্যতের সোনালি বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন ও দেশমাতৃকার সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করতে অনুপ্রাণিত করবে। অন্যান্য প্রসঙ্গের বাইরেও তিনি এই ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ করেছেন ধান ও পাটের বাজারদর, পাটচাষিদের দুরবস্থা ও কৃষি উৎপাদনের অবস্থা নিয়ে। অল্প বয়সেই তাঁর এই সমাজসচেতনতা, মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি, চারিত্রিক সততা ও দৃঢ়তা তাঁকে পরবর্তীতে কালে একজন পরিশীলিত রাজনীতিবিদের আসনে সমাসীন করে। আমাদের বিশ্বাস, সচেতন পাঠকমহলে এই ডায়েরি সমাদৃত হবে।

Title : তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি - ১৯৫২ (চতুর্থ খণ্ড)
Author : তাজউদ্দীন আহমদ
Translator : বেলাল চৌধুরী
Publisher : প্রথমা প্রকাশন
ISBN : 9789849916109
Edition : 1st Published, 2024
Number of Pages : 234
Country : Bangladesh
Language : Bengali

তাজউদ্দীন আহমদ জন্ম ১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার দরদরিয়া গ্রামে। ম্যাট্রিকুলেশন ও ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় বোর্ডে স্ট্যান্ড করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে অনার্স এবং কারাগার থেকে পরীক্ষা দিয়ে আইন পাস করেন। ছাত্রজীবনেই সমাজকর্মে জড়িয়ে পড়েন। মুসলিম লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে অংশ নেন। ছাত্রলীগ ও আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৪৮ থেকে ভাষা আন্দোলন সংগ্রাম পরিষদের সদস্য ছিলেন। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এমএলএ হন। ১৯৫৭ সালে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক ও সমাজসেবা সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৪ সালে আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবিত হলে সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ১৯৬৬ সালে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ছয় দফার পক্ষে আন্দোলন পরিচালনাকালে ১৯৬৬ সালে কারাবরণ করেন। মুক্তি পান ১৯৬৯-এর গণ-আন্দোলনের সময়। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য হন। ১৯৭১ সালের মার্চে অসহযোগ আন্দোলন পরিচালনায় পালন করেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বাংলাদেশের প্রথম সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৯ মাস অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর দায়িত্ব পালন করেন অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীর। ১৯৭৪ সালে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরপরই তিনি গ্রেপ্তার হন এবং ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলখানায় বন্দী অবস্থায় তাঁকে হত্যা করা হয়।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]