৳ ৪০০ ৳ ৩৪০
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি
স্যার, মাথায় এমনভাবে কোপানো হয়েছে যে, লোকটার চেহারা শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। দেখুন স্যার, পুরো মাথাটাকে কুপিয়ে এলোমেলো করে দিয়েছে। আমার তো মনে হয় ডিএনএ টেস্ট ছাড়া এই লাশের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব নয় স্যার। শহরের অদূরে কুঠিবাড়ি জঙ্গলে একটি লাশ পাওয়া যায়। লাশের ছয়টি টুকরো, টুকরোগুলো শক্ত হয়ে আছে। লাশের টুকরোগুলো দেখে বুঝা যাচ্ছে ফ্রিজিং করা। ফ্রিজিং করা লাশের টুকরোগুলো এই জঙ্গলে নিয়ে আসা হয়েছিল গুম করার জন্য। কিন্তু হামিদ মিয়ার জন্য লাশটাকে গুম করা সম্ভব হয়নি। হামিদ মিয়া একজন পাখি শিকারি। কুঠিবাড়ি জঙ্গলে সে এসেছিল পাখি শিকার করতে। পাখি শিকার করতে এসে জঙ্গলে প্রবেশ করেই হামিদ মিয়ার নজরে পড়ে লাশটা। লাশের কাছে গিয়ে হামিদ মিয়া ভয়ে আঁতকে ওঠে। এরকম ভয়ংকর খুন সে আগে কখনো দেখেনি। ছয় টুকরো লাশটির পাশেই একটি গর্ত রয়েছে। পর্তটা নতুন, মনে হচ্ছে টুকরো করা লাশটাকে গুম করার জন্যই করা হয়েছে। সে লাশটাকে যত দেখছে ততই তার চোখের সামনে ভেসে উঠছে রাকিব খন্দকারকে। রাকিব খন্দকার আরকে গ্রুপ অভ্ কোম্পানির ডিরেক্টর এবং তার শিকার করা পাখির বড়ো ক্রেতা। রাকিব খন্দকার গতকাল সন্ধ্যায় অপহৃত হয়। হামিদ মিয়া মনে মন ভাবে, এই ছয় টুকরো লাশটা রাকিব খন্দকারের নয়তো? জঙ্গলের ভেতর ছয় টুকরো লাশ দেখে সে ফোন করে পিবিআইয়ের চৌকশ অফিসার এএসপি শাকিল চৌধুরীকে। এএসপি শাকিল চৌধুরী হামিদ মিয়ার ফোন পেয়ে ছুটে আসে কুঠিবাড়ি জঙ্গলে। শাকিল চৌধুরী এসে দেখে জঙ্গলের ভেতর হামিদ মিয়ার রক্তাক্ত লাশ পড়ে আছে। তার লাশের পাশেই পড়ে আছে ছয় টুকরো অজ্ঞাত লাশটি, যে লাশের কথা হামিদ মিয়া তাকে বলছিল। লাশটি দেখে বুঝার উপায় নেই এটি কার। কারণ মাথায় এমনভাবে কোম্পানো হয়েছে যে পুরো মাথাটাকে এলামেলো করে দিয়েছে। এএসপি শাকিল চৌধুরীর অজ্ঞাত লাশের পরিচয় ও তার খুনি কে? তাছাড়া হামিদ মিয়াকে কে খুন করেছে তা শনাক্ত করতে শুরু করে ইনভেস্টিগেশন। শাকিল চৌধুরী যতই ইনভেস্টিগেশনের গভীরে যাচ্ছে ততই একের পর এক খুন হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ছয় টুকরো এই লাশটি কার? তাকে কে খুন করেছে? তাছাড়া হামিদ মিয়াকেই বা কে খুন করেছে আর পরবর্তী খুনগুলোই বা কে করছে? প্রিয় পাঠক, এই প্রশ্নগুলোর উত্তর রয়েছে ক্রাইম থ্রিলার 'দ্যা সাইলেন্ট কিলার-২"-এর গভীরে। তাই এই প্রশ্নের উত্তর জানতে আপনাকে প্রবেশ করতে হবে ক্রাইম থ্রিলার 'দ্যা সাইলেন্ট কিলার-২০-এর গভীরেই।
Title | : | দ্যা সাইলেন্ট কিলার-২ |
Author | : | জহির খান |
Publisher | : | জ্ঞানকোষ প্রকাশনী |
Edition | : | 1st Published, 2024 |
Number of Pages | : | 192 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
If you found any incorrect information please report us