আল-কুরআনের পঠন পদ্ধতি, প্রচলিত সুর নাকি আবৃত্তির সুর ? (গবেষনা সিরিজ-১০) (পেপারব্যাক)
আল-কুরআনের পঠন পদ্ধতি, প্রচলিত সুর নাকি আবৃত্তির সুর ? (গবেষনা সিরিজ-১০) (পেপারব্যাক)
৳ ৪০
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

একাডেমিক বইয়ে ১০% পর্যন্ত  ছাড়

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

আল কুরআনের পঠন পদ্ধতি প্রচলিত সুর না আবৃত্তির সুর? আলোচ্য বিষয়ের সারসংক্ষেপ পড়ার সুর দুই ধরনের- গানের সুর ও আবৃত্তির সুর। একই ভঙ্গিতে সুর করে পড়াকে গানের সুরে পড়া এবং যেখানে যে ভাব আছে সেখানে সে ভাব প্রকাশ করে পড়াকে আবৃত্তির সুরে পড়া বলে। যে গ্রন্থে বিভিন্ন ভাব প্রকাশকারী বক্তব্য আছে সে গ্রন্থ আবৃত্তির সুরে (ঢঙে) পড়তে হবে, এটি সহজ বোধগম্য একটি কথা। আর এর কারণ হলো, আবৃত্তি তথা যথাযথ ভাব প্রকাশ না করলে অর্থ পাল্টে যায় এবং ঐ বিষয়ে মনের ভাবের যথাযথ পরিবর্তন হয় না। আল কুরআনে বিভিন্ন ভাব (প্রশ্ন, আদেশ, ধমক, প্রার্থনা ইত্যাদি) প্রকাশক আয়াত আছে। তাই, সহজেই বলা যায় যে, কুরআন তেলাওয়াত করতে হবে আবৃত্তি করে। কিন্তু বর্তমান বিশ্বে প্রায় সকল মুসলিম কুরআন পড়েন গানের সুরে। এটি সঠিক হচ্ছে কি না তা এক বিরাট প্রশ্ন। কুরআন, হাদীস ও Common sense এর তথ্যের আলোকে এ বিষয়টি পুস্তিকাটিতে পর্যালোচনা করা হয়েছে। আর সে পর্যালোচনায় যে তথ্য চূড়ান্তভাবে বের হয়ে এসেছে তা হলো- কুরআনকে পড়তে হবে যেখানে যে ভাব আছে সেখানে সে ভাব প্রকাশ করে তথা আবৃত্তি করে।

Title : আল-কুরআনের পঠন পদ্ধতি, প্রচলিত সুর নাকি আবৃত্তির সুর ? (গবেষনা সিরিজ-১০)
Author : প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান
Publisher : কুরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশন
ISBN : 9789843513892
Edition : 7th Edition, 2024
Number of Pages : 74
Country : Bangladesh
Language : Bengali

প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমানের জন্ম বাংলাদেশের খুলনা জেলার ডুমুরিয়া থানার আরজি-ডুমুরিয়া গ্রামের এক ধার্মিক পরিবারে। নিজ গ্রামের মাদ্রাসায় তাঁর শিক্ষা জীবন আরম্ভ। ছয় বছর মাদ্রাসায় পড়ার পর তাঁকে ডুমুরিয়া হাইস্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি করা হয়। ১৯৬৮ ও ১৯৭০ সালে তিনি যথাক্রমে ডুমুরিয়া হাইস্কুল ও সরকারী বি.এল কলেজ, দৌলতপুর, খুলনা থেকে কৃতিত্বের সাথে এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি পাস করেন। এরপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৭৭ সালে MBBS পাস করেন। দ্বিতীয় ও ফাইনাল প্রফেশনাল MBBS পরীক্ষায় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাক্রমে ৬ষ্ঠ ও ১০ম স্থান অধিকার করেন।
MBBS পাস করে তিনি সরকারি চাকুরীতে যোগ দেন এবং ১৯৭৯ সালে ইরাক সরকারের চাকুরী নিয়ে সেদেশে চলে যান। ৪ বছর ইরাকের জেনারেল হাসপাতালে সার্জারি বিভাগে চাকুরী করার পর তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য ইংল্যান্ডে যান এবং ১৯৮৬ সালে গ্লাসগো রয়েল কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স এন্ড সার্জনস থেকে জেনারেল সার্জারিতে FRCS ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশে ফিরে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে কনসালট্যান্ট হিসেবে যোগদান করেন। সর্বশেষ তিনি ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রফেসর এবং সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ল্যাপারোসকোপ (Laparoscope) যন্ত্র দিয়ে একক হাতে (Single handed) পিত্তথলির পাথর (Gall Bladder Stone) অপারেশনে বাংলাদেশের
সবচেয়ে বেশি অভিজ্ঞ সার্জন (Surgeon)।
প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান চিকিৎসক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের পাশাপাশি দীর্ঘ দুই দশক ধরে কুরআন গবেষক হিসেবে ব্যাপক ও মৌলিক কাজ করে আসছেন। তাঁর গবেষণার বিষয় হলো- ইসলামের সে সকল মূল বিষয়, যা সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসের বক্তব্য এবং বর্তমান বিশ্বের মুসলিমদের জ্ঞান ও আমলের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য বিদ্যমান। ইতোমধ্যে তাঁর লেখা ৪২টি গবেষণাধর্মী পুস্তিকা প্রকাশিত হয়েছে। এসব পুস্তিকায় তিনি মুসলিম সমাজে প্রচলিত জ্ঞানগত ভুল ধারণার সংস্কার করে কুরআন, সুন্নাহ ও Common sense-এর আলোকে ইসলামের সঠিক তথ্য তুলে ধরেছেন। তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ হলো 'আল কুরআন যুগের জ্ঞানের আলোকে অনুবাদ' এবং 'সনদ ও মতন সহীহ হাদীস সংকলন&


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]