রেনুর পুতুল (পেপারব্যাক)

মাত্র ১০ বছরের শিশু। এখন পর্যন্ত একাই।
আকাশ, আকাশ... সেও আব্দুল বারীর ভাই।
‘রেণুপুতুল’ একটি অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস।
মূল গল্পটি লিখেছিল ছোট্ট জারুল।
শুনুন, পড়ুন, জানুন।

প্রথমেই বলা দরকার—এই বই বাংলাদেশ নিয়ে।
সে চেষ্টা করেছে সবার জন্য লিখতে।
আর যদি এক ছোট্ট মানুষ ছোটদের জন্য লেখে,
তাহলে তো নিঃসন্দেহে সেই লেখা সবার জন্য হতে পারে।
শিশুরা তো ভালোবাসা পাবে নিশ্চয়ই।

‘রেণুপুতুল’ বাংলায় শিশু পাঠকদের জন্য হবে এক শিহরণ জাগানো রচনা।
১২ বছর বয়সী লেখক-কন্যা সাবলীল বাংলায় লিখেছে।
Creative Design–এর করা বইটির প্রচ্ছদও অসাধারণ।
তবে, বইয়ের প্রচ্ছদ নিয়ে কী বলবো?
হতবুদ্ধি করে দেয়।

স্কুল, টিউটর, গিটার, আত্মরক্ষা, খেলা, পড়াশোনা—
সব কিছু মিলিয়ে ব্যস্ত জীবন।
চকলেট ভালো লাগে না,
তবু শেষ পর্যন্ত সব মিলিয়ে যেন এক সুন্দর ক্যালেন্ডার হয়ে যায়—
একটা কভার-আপ।
ঠিক বইয়ের প্রচ্ছদের মতো।

সেই প্রচ্ছদের মতোই চরিত্রগুলো।
একটার পর একটা ঘটনা।
সব মিলিয়ে—রান্না।
এক কিশোরের লেখা উপন্যাস।
‘রেণুপুতুল’ যতটা অ্যাডভেঞ্চারের গল্প,
ততটাই আবেগের গল্প।

মানুষের প্রতি ভালোবাসা, প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা—
সব ভালোবাসা একই সুতোয় গাঁথা।
মানুষ ও প্রকৃতির গভীর সম্পর্ক।

স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে বাংলায় অনেক গল্প আছে,
তবে মুক্তিযুদ্ধের প্রায় ৫০ বছর পরে
এক শিশুর চোখে দেখা স্বাধীনতার গল্প—
এ যেন এক স্বপ্ন, এক আশ্চর্য স্বপ্ন।

‘রেণুপুতুল’ স্পর্শ করবে সব বয়সী পাঠককে।
Creative Publications থেকে প্রকাশিত এই বইটি
ইতিমধ্যেই এক উল্লেখযোগ্য সংযোজন হয়ে উঠেছে।

ভালোবাসা সবার জন্য।
— প্রকাশক