প্রি-অর্ডার
১৪৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়। কুপন: FIRSTORDER
২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে গণমাধ্যমের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই আন্দোলনে গণমাধ্যম শুধু খবরের বাহক নয়, বরং জনগণের কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছিল।
তারা আন্দোলনের প্রতিটি মুহূর্তকে তুলে ধরেছিল, যা জনগণকে আরও সচেতন ও সংগঠিত হতে সাহায্য করেছিল।
জনগণের কণ্ঠস্বর: গণমাধ্যম জনগণের সমস্যা ও দাবি তুলে ধরেছিল, যা সরকারের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করেছিল।
আন্দোলনের প্রচার: গণমাধ্যম আন্দোলনের বিভিন্ন কার্যক্রম ও প্রতিবাদকে প্রচার করে জনগণকে একত্রিত করতে সহায়তা করেছিল।
সরকারের দমন-পীড়ন প্রকাশ: সরকারের দমন-পীড়ন ও সহিংসতা গণমাধ্যমের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল, যা আন্তর্জাতিক মহলে প্রতিবাদ সৃষ্টি করেছিল।
গণমাধ্যমকর্মীরা তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আন্দোলনের খবর সংগ্রহ ও প্রচার করেছিল। অনেক সাংবাদিক পুলিশের হামলা ও গ্রেফতারের শিকার হয়েছিলেন।
তাদের সাহস ও আত্মত্যাগ আন্দোলনের ইতিহাসে চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
৭৯.৪৬ মানুষ গণমাধ্যমে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের কথা বলেছেন।
৩৮ মানুষ মনে করেন, দেশের গণমাধ্যম স্বাধীন নয়।
৬৭.৬৭ মানুষ গণমাধ্যমকে স্বাধীন দেখতে চান।
৫৯.৯৪ মানুষ নিরপেক্ষ গণমাধ্যমের প্রত্যাশা করেন।
এই পরিসংখ্যানগুলো প্রমাণ করে যে জনগণ স্বাধীন ও নিরপেক্ষ গণমাধ্যমের প্রতি তাদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন।
গণমাধ্যম একটি দেশের চতুর্থ স্তম্ভ। তারা সরকারের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও জনগণের মতামত তুলে ধরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আজকের দিনে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের উচিত, গণমাধ্যমকর্মীদের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা রক্ষা করা, যাতে তারা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
Title | : | গণমাধ্যমের জুলাই আত্মদান (হার্ডকভার) |
Publisher | : | সাহিত্যদেশ |
ISBN | : | 9789849938563 |
Edition | : | 1st Published, 2025 |
Number of Pages | : | 40 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
Reviews and Ratings
How to write a good review
৳ 0