অনেকের কাছেই তিনি রিপন নামেই পরিচিত। পুরো নাম কে. এম. হাসান। ছোটবেলা থেকেই খুব ইচ্ছে ছিলো ভালো কিছু করার। প্রিয় শিক্ষক কে দেখে মনে হতো একজন মানুষ কে বদলে দেয়ার জন্য একজন শিক্ষকের ভূমিকা বা শিক্ষার অবদান অসামান্য। তাই ছোটবেলা থেকেই ভাবতেন আমিও কি পারবো? মনে মনে অনেক কল্পনা/পরিকল্পনা। মানুষ যে তার স্বপ্ন দ্বারা পরিচালিত হয় তার প্রমান হয়তো তিনি। ক্যারিয়ারের শুরুটাই করেছেন তিনি যুব বা তরুনদের দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে। প্রায় ২০ বছর ধরে তরুনদের কর্মদক্ষতা উন্নয়ন বা এমপ্লয়াবিলিটি নিয়ে কাজ করে যাচ্চেন। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে শিক্ষার মাধ্যমে অবদান রাখছেন সমাজ উন্নয়নে। ইতিমধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন নিজের কর্মের মাধ্যমে। নজর কেড়েছেন সরকারী, বেসরকারী ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান সমূহের। তরুনদের সাথে কাজ করবার সুবাদে ইতিমধ্যে ঘুরে বেড়িয়েছেন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। তুলে নিয়ে এসেছেন তরুনদের সফলতার গল্প যা ছড়িয়ে দিয়েছেন দেশের মাটি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে। যেখানে গিয়েছেন প্রচার করেছেন তার সাফল্যে স্লোগান “অনুশীলনে সবই সম্ভব” যা ইতিমধ্যে নাড়া দিয়েছে তরুন সমাজকে এবং কাজ করছে অনুপ্রেরনার উৎস হিসেবে। সময়ের সাথে সাথে জনাব কে. এম. হাসান রিপন একজন ব্লগার, প্রশিক্ষক, পাবলিক স্পিকার, ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট ডেভেলপার এবং পরামর্শক হিসেবে যথেষ্ঠ সুনাম অর্জন করেছেন। ইতিমধ্যে কাজ করেছেন সরকারী, বেসরকারী, আন্তর্জাতিক ও কর্পোরেট সংস্থা সমূহে। জনাব হাসান রিপন মূলত তিনটি বিষয়কে কেন্দ্র করে দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন কর্মদক্ষতা বিকাশ (Employability Enhancement), ডিজিটাল রূপান্তর (Digital transformation) ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন (Employability Development)। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজের নির্বাহী পরিচালক এবং ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ হিসাবে কাজ করছেন। তিনি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এমপ্লয়াবিলিটি মেন্টর হিসাবেও কাজ করছেন। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা, বর্তমান পেশা এবং বিভিন্ন অর্জন সম্পর্কে জানতে তার ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট ভিজিট করা যেতে পারে: htt://kmhasanripon.info. এমপ্লয়াবিলিটি বইটি লিখবার আগে তিনি বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রথমসারীর সরকারী-বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিকের শিক্ষার্থদের সাথে সরাসরি আলাপ করেছেন এবং
৳ 0