- বিষয়
- লেখক
- প্রকাশনী
- বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
- অন্যপ্রকাশ
- আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড
- অন্বেষা প্রকাশন
- প্রতীক প্রকাশনা সংস্থা
- পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড
- ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রকাশনা
- হার্পার কলিনস পাবলিশার্স
- কাকলী প্রকাশনী
- রুপা পাবলিকেশন্স
- অনুপম প্রকাশনী
- মাওলা ব্রাদার্স
- পার্ল পাবলিকেশন্স
- পেঙ্গুইন র্যান্ডম হাউস
- দে’জ পাবলিশিং
- জ্ঞানকোষ প্রকাশনী
- আরো দেখুন...
- একুশে বইমেলা
- সর্বোচ্চ ডিসকাউন্ট
- স্টেশনারি
জেরিন তাসনিম

কবিতার দেশ্য অনেকটা ধুতরা ফুলের মধুর মত। বিষাক্ত, তীর, ভয়ঙ্কর। এই নেশায় ডুবে কেউ কেউ আর কখনও (নাকালয়ে ফিরে আসেন নি। বুঁদ হয়ে নিখে গেছেন অজস্র কবিতা। হয়ত কিছু সারুমের অগ্রই হয়েছে কবিতাকে কেন্দ্র করে। কবি কবিতা লেখেন না। হয়ত কৰিতাই লেখে কবিকে।। এমনি একজনের নাম জেরিন তাসনিম। নিজেকে কৰি বলতে তিনি ইতস্তত বোধ করেন। বলেন, 'কবি'র মত ভারী সম্বোধন তাকে মানায় না। তিনি সাধারণ একটা মানুষের সয় নোকানয়েই থাকতে চান। আর কাব্যের সাধায় করতে চান অন্ধকারে। তার অন্ম হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে। বাবা-মা দুজনই কর্মজীবনের ক্রান্তিলগ্নে। বাবা আব্দুল ওয়াহেদ। মায়ের নাম মোসাম্মৎ জেসমিন আজণর। দুজনই শিক্ষক। কর্মজীবী হওয়ায় কন্যাগ্রয়কে সময় দিতে হিমশিম খেতে হয়েছে তাদের। জেরিন তাসনিম বড় হয়েছেন তার নানি সুফিয়া খাতুন এবং ছোট সামা কামরুল হাসানের কাছে।
স্কুলে যেতে কানো নাগর না। একাকী শৈশব কেটেছে গল্পের বই পড়ে। ছবি এঁকে। একদিন কী মনে করে লিখতে শুরু শুরু করলেন। লেখা বাসতে চাইত না। সারারাত কেটে যেত টেবিলে। বাবা-মা চিন্তায় পড়ে গেনেজ পড়াশোনায় তো জানো না খুব একটা। এবার লিখে নিখে তো দশম শ্রেণিও পার হতে পারবে না। মাধ্যমিক পার হলেন অবশ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গভঃ মতেন गाর্লস হাই ইস্কুল থেকে। তারপর কলেজে উঠে আরও পুরো দমে লিখতে শুরু করমের কবিতা। জীবনে এনো প্রথম প্রেস। প্রথম প্রেমের কবিতা। অবশ্য সেসব অনুভূতি বুকে চেপে কেনন নিখে গেছেন। বলতে পারেন নি কাউকেই। সেসব কবিতার সমষ্টি জড়ো হয়েছে এই বইয়ে। অবশ্য বই প্রকাশের সাহস করতে করতে সময় গেছে অনেক। অনার্স জীবনের শেষ বর্ষে এসে মনে হলো, জীবনের প্রাপ্তি কী? চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হলমার বসে বসে তিনি রাত জেনে হিসাব করেন। পাওয়া-না পাওয়ার হিসাব। চাওয়া-না চাওয়ার হিসাব। গণিতের স্থায়ী, হিসাব করা তার অভ্যাস।
জীবনে মার হাতই ধরতে চেয়েছেন শক্ত করে, বনতে চেয়েছেন, "আমার জীবনে তুমি কবিতার মত ধ্রুম" কোনো এক বাহানায় হাস গেছে ছুটে। এই জর্জরিত জীবনটা কেবল কবিতার কাছাকাছি মমি রাখা যায়, বেঁচে থাকা আরও সহজ আর সুন্দর হবে। কবিতায় থাকুক। এই ভেবে তিনি জীবনানন্দকে আঁকড়ে ধরে আছেন। নজরুন যেন ভেতর থেকে বিড়বিড় করেন,
"জানে সূর্যেরে পাবে তবুও অবুঝ সূর্যমুখী-চেয়ে চেয়ে দেখে দেবতারে তার দেখিয়াই সে যে সুখী।"
জেরিন তাসনিম এর বই সমূহ
Showing 1 to 1 of 1