জন্ম ৩ জুলাই ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দে; পাবনার কাশিনাথপুরে। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন। সরকারি কর্মকর্তা পিতা মরহুম আবুল হোসেন ছিলেন একজন সুসাহিত্যিক ও আবৃত্তিকার। তাঁর কাছেই লেখালেখির হাতেখড়ি ১৯৯৫ সালে; ‘জননী’ নামে একটি সাহিত্যপত্র সম্পাদনার মধ্য দিয়ে। পরবর্তীতে কাশিনাথপুর শহীদ নূরুল হোসেন ডিগ্রি কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক কবি ও নাট্যকার প্রয়াত হাবিবুর রহমান টিপু’র সান্নিধ্যে লেখালেখিতে পুরোপুরি মনোনিবেশ। ১৯৯৭ সালে হাবিবুর রহমান টিপুর নেতৃত্বে কাশিনাথপুরে প্রতিষ্ঠা করেন ‘প্রয়াস সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী’ ও ‘প্রয়াস সাধারণ পাঠাগার’। প্রতিষ্ঠা করেন ‘কাশিনাথপুর সাহিত্য চক্র’ ও ‘কাশিনাথপুর কবিতা ক্লাব’ নামে আরও দুটি সাংস্কৃতিক সংগঠন। লেখালেখির বিষয় : কবিতা, গল্প, গদ্য, ছড়া ও গীতিকবিতা। সম্পাদনা : ঋত্বিক (ছোটকাগজ), প্রয়াস (সাহিত্যপত্র), সৃজন (সাহিত্যপত্র), চাতক (ছোটদের কাগজ), কাকতাড়ুয়া (ছোটদের কাগজ), মুক্তচিন্তা (ম্যাগাজিন)। কর্মজীবন : ২০০৩ সালে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে পাবনার বেড়ায় অবস্থিত স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘আলহেরা একাডেমি’তে শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। এছাড়াও শিক্ষকতা করেছেন কাশিনাথপুর আব্দুল লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ে ও ঢাকায় ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজে। ২০০৭ সালে কাশিনাথপুরে স্কাইলার্ক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ২০১৭ সালে কাশিনাথপুর বিজ্ঞান স্কুল প্রতিষ্ঠা করে নিজেই দায়িত্ব পালন করেন। প্রতিষ্ঠান দুটিতে শতাধিক উচ্চ শিক্ষিত বেকারের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে নিজের চাকরী ও লেখালেখিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। বেড়া উপজেলার মাশুন্দিয়া ভবানীপুর খন্দকার জোবেদা বেগম ডিগ্রি কলেজে বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে কর্মরত আছেন। পাশাপাশি সাংবাদিকতা করছেন ঢাকা থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক আমাদের সময়’ পত্রিকায় স্থানীয় (বেড়া) প্রতিবেদক হিসেবে। প্রকাশিত গ্রন্থ : জলতৃষ্ণ জীবনের নোঙর (কাব্যগ্রন্থ), করতলে ধূলোমেঘ (কাব্যগ্রন্থ), কলি প্রকাশনী, ঢাকা। কবিতার আত্মহনন (কাব্যগ্রন্থ), কলি প্রকাশনী, ঢাকা। সোনালি সিঁড়ি (সম্পাদিত কাব্যগ্রন্থ), কলি প্রকাশনী, ঢাকা। পাবনার কবি ও কবিতা (সম্পাদিত কাব্যগ্রন্থ), কলি প্রকাশনী, ঢাকা। অল্পগল্পটল্প (সম্পাদিত গল্পগ্রন্থ), কলি
৳ 0