
৳ ২৬৭ ৳ ২০০
|
২৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে ১০% পর্যন্ত ছাড়





আধুনিক বাংলা উপন্যাসের বিশাল আঙ্গিনায় নদীজীবী মানুষদের নিয়ে রচিত প্রথম উপন্যাস পদ্মা নদীর মাঝি। ১৯৩৬ সালে এটি প্রকাশিত হয়। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গ্রন্থসমূহের মধ্যে এটিই সর্বাধিক অনূদিত গ্রন্থ। উপন্যাসটিতে লেখক জেলেদের জীবনের করুণ ইতিহাস ফুটিয়ে তুলেছেন এবং চরিত্র-চিত্রণে অপূর্ব দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। কেবল অঞ্চলগত বৈশিষ্ট্য বর্ণনায় নয় চরিত্র-চিত্রণে লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দক্ষতা অনবদ্য, অসাধারণ। উপন্যাসে উঠে এসেছে পদ্মা তীরবর্তী এলাকার জেলেদের জীবনযাত্রার প্রাত্যহিক দুঃখ-দুর্দশার জীবন্ত চিত্র।
Title | : | পদ্মা নদীর মাঝি |
Author | : | মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় |
Publisher | : | দূরবীণ |
ISBN | : | 9789849974208 |
Edition | : | 1st Published, 2025 |
Number of Pages | : | 128 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর পৃথিবী জুড়ে মানবিক মূল্যবোধের চরম সংকটময় মুহূর্তে বাংলা কথা-সাহিত্যে যে কয়েকজন লেখকের হাতে সাহিত্যজগতে নতুন এক বৈপ্লবিক ধারা সূচিত হয় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। তার রচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল মধ্যবিত্ত সমাজের কৃত্রিমতা, শ্রমজীবী মানুষের সংগ্রাম, নিয়তিবাদ ইত্যাদি।মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তার প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ মে (১৩১৫ বঙ্গাব্দের ৬ জ্যৈষ্ঠ) বিহারের সাওতাল পরগনা,বর্তমান ঝাড়খণ্ড রাজ্যের দুমকা শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। জীবনের অতি ক্ষুদ্র পরিসরে তিনি রচনা করেন চল্লিশটি উপন্যাস ও তিনশত ছোটোগল্প। তার রচিত পুতুলনাচের ইতিকথা, দিবারাত্রির কাব্য, পদ্মা নদীর মাঝি ইত্যাদি উপন্যাস ও অতসীমামী, প্রাগৈতিহাসিক, ছোটবকুলপুরের যাত্রী ইত্যাদি গল্পসংকলন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্পদ বলে বিবেচিত হয়। ইংরেজি ছাড়াও তার রচনাসমূহ বহু বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩ ডিসেম্বর, মাত্র আটচল্লিশ বছর বয়সে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শক্তিশালী এই কথাসাহিত্যিকের জীবনাবসান ঘটে।
If you found any incorrect information please report us